সর্বশেষ সংবাদ

শীর্ষ সংবাদ

রাজনীতির খবরা খবর

দেশবাংলা স্পেশাল

আজকের টিপ্পনী

আজকের টিপ্পনী, সাংবাদিকতা বনাম শিক্ষাবাবু

( খবরঃ সাংবাদিকতার অভিযোগে শেরপুরে ১২ শিক্ষককে নোটিশ দিলো শিক্ষা অফিস ) শেরপুরের শিক্ষাবাবু বিনা জ্বরেই ভীষণ কাবু, নোটিশ দিলেন ১২ জনের হাতে এঁদের না-কি ভাত যাবেনা পাতে। শিক্ষকতা পেশায় থেকে চলছে তাঁরা এঁকেবেঁকে, এঁরা না-কি পত্রিকাতেও লেখে তাইতো বাবু নোটিশ দিলেন ডেকে।। কিন্তু এসব খবর শুনে  শিক্ষাবাবুর মধুর গুণে, আমজনতা ভীষণ রকম ক্ষুদ্ধ এবার না-কি শুরু হবে যুদ্ধ। –সজীব আকবর।।

বিস্তারিত »

প্রেগন্যান্সি কিন্তু পেটে বাচ্চা নেই, কী অদ্ভূতুরে কান্ড!

ডা. শাহীন আলম সরকার: সিজার করার পর দেখা যায় যে, বাচ্চা পেটে নাই। কী আচানক ঘটনা! তাহলে বাচ্চা গেলো কই? গত তিন-চার দিন যাবৎ পাবনার এমন একটা ঘটনায় নেট দুনিয়া বেশ উত্তাল। নিউজ পাল্টা নিউজেনিউজফিড সরগরম। গরমের মাত্রা ঘন্টায় ঘন্টায় বাড়িয়ে দিচ্ছে তুমিনলবাসী মানে ইউটিউবার গোষ্ঠী।এদের তো ঈদ লেগে গেছে অবস্থা। ভাইরে ভাই এরা পারেও। ঘন্টায় ঘন্টায় ব্রেকিং নিউজ! অনেকেই ইনবক্সে লিংক দিয়ে জানতে চেয়েছেন, এমনটা কি হতে পারে? এক ডাক্তার মেয়েও ইনবক্সকরেছেন, আপা আমি ৩৬ সপ্তাহের প্রেগন্যান্ট। আতংকে আছি। এই সম্পর্কে একটু লিখবেন, প্লিজ! ঘটনা হলো, লেবারপেইন নিয়ে এক রোগী ক্লিনিকে ভর্তি হয়েছে। যার আগের বাচ্চা সিজার। ক্লিনিকথেকে গাইনি সার্জন কল দেওয়া হয়েছে। রোগীর লেবার পেইন সাথে সিজারিয়ান সেকশনের হিস্ট্রি আছে।ইমার্জেন্সি কেইস, তাড়াতাড়ি ম্যানেজ করতে হবে। না হলে পেশেন্ট বিপদে পড়ে যাবেন। এই তাড়াতাড়ি ম্যানেজ করতে যেয়ে এবং পেশেন্টকে বিপদের হাত থেকে বাঁচাতে গিয়ে ডাক্তার নিজেবিপদে পড়ে গেলেন। এই জন্যই প্রবাদে বলে, "চাচা আপন প্রাণ বাঁচা!" ইমার্জেন্সি হোক আর যাই হোক ডাক্তার যদি নিজের সেফটির কথা চিন্তা করে একটিবার ডকুমেন্টসদেখতে চাইতেন কিংবা রোগীর ক্লিনিক্যাল এক্সামিনেশন করে দেখতেন, তাহলে তাকে এভাবে কাঁদতেহতো না। এই ঘটনা একটা লেসন। বিশেষ করেপেরিফেরিতে গাইনি চিকিৎসা দিতে যাওয়া ডাক্তারদেরজন্য আরো বেশি লেসন। আমি আগে অনেকবার বলেছি, মেডিকেল সায়েন্সের পৃথিবীতে এমন কিছু ঘটনা ঘটে যা অন্যদের কাছে গল্প মনে হবে। শুধু গল্প নয়এক্কেবারে আষাঢ়ে গল্প! এই ঘটনাটিও তেমন একটি ঘটনা। ডাক্তারী ভাষায় এর নাম ফ্যান্টম প্রেগন্যান্সি বা সিউডোসায়েসিস বা ফলস প্রেগন্যান্সি। এখানে একজনপেশেন্টের প্রেগন্যান্সির সকল ধরনের উপসর্গ থাকবে। যেমন - বমি থেকে পেট বড় হওয়া, বাচ্চারনড়াচড়া এমন কি লেবার পেইন পর্যন্ত থাকবে কিন্তু বাচ্চা থাকবে না। ইতিহাস নিয়ে জানা যাবে এইধরনের পেশেন্টর হিস্ট্রি থাকবে অনিয়মিত মাসিকের, অনেক দিনেরবন্ধ্যাত্বর। নিজের কিংবা পরিবারের চাপ থাকবে ছেলে বাচ্চার। এই পেশেন্টর ও অনিয়মিত মাসিক, বেশিওজন এবং বন্ধ্যাত্বের হিস্ট্রি আছে এবং সে পিসিওএস নামক এক জটিল রোগে ভুগছেন। এই প্রেগন্যান্সির হার খুব কম, প্রতি বাইশ হাজারে ১-৬ জন। সাধারণ মানুষ তো দূরে থাক আমি শিউরদিয়ে বলতে পারবো অনেক ডাক্তারও এই জিনিসটি জানেন না। অনেক প্রসূতি ও গাইনি বিশেষজ্ঞ ওহয়তো বা সারাজীবনে এমন একটি কেইস না ও পেতে পারেন। যদিও আমি আমার সতেরো বছরেরডাক্তারি লাইফে একটিমাত্র এমন পেশেন্ট পেয়েছি। সে গল্প পরে হবে। সতেরো বছরের গাইনি প্রেক্টিসেযদি একজন মাত্র ফ্যান্টম প্রেগন্যান্সির কেইস পাই সেই ধরনের কেইস অন্য ডিসিপ্লিনের কেউ না পেলেকিংবা জনগন এই ব্যপারে না জানলে খুব বেশি বলার কিছু নেই। এটা তেমন বিগ ডিলও নয়। এখন প্রশ্ন করতে পারেন, বাচ্চা পেটে নাই অথচ মা মনে করেন তিনি প্রেগন্যান্ট এবং প্রেগন্যান্সির সবধরনের উপসর্গ ও তার থাকবে, কেনো এমন হয়? ব্যাখ্যা কি? সুন্দর প্রশ্ন এবং ভ্যালিড প্রশ্ন। সমস্যা হচ্ছে, সহজ প্রশ্নের উত্তর সবসময় সহজ হয় না। জটিল থেকেজটিলতর হয়। জটিল কিছু শোনার জন্য তৈরি আছেন তো? শোনেন তাহলে। মানুষের মনোজাগতিক কেন্দ্র এবং ইচ্ছা এতোই প্রবল হতে পারে যে, শুধুমাত্র ইচ্ছের জোড়ে একজন নারীতার মাসিক বন্ধ করে দিতে পারে। অর্থাৎ সে যদি ইনটেন্স ইচ্ছে পোষণ করে যে, সে প্রেগন্যান্ট হবে এবংপ্রেগন্যান্সির জন্য ডাইহার্ট হয়, দীর্ঘ বন্ধ্যাত্ব নিয়ে স্ট্রেসের ভেতর দিয়ে যায় তাহলে তার পিরিয়ড বা মাসিক বন্ধ হয়ে যেতে পারে এবং যাবে। আর কে না জানে, প্রেগন্যান্সির প্রথম উপসর্গ মাসিক বন্ধ থাকা? পরপর কয়েকমাস মাসিক না হলে পেটে মেদ জমবে। পেট বড় হতে থাকবে। ইতোমধ্যে তার প্রেগন্যান্সির ব্যপারটি প্রিয়জনরা জেনে গেছে। দীর্ঘ বঞ্চনার জীবন পেরিয়ে স্বামী, শাশুড়ি, পরিবার, সমাজ থেকে সে পেম্পারিং পাওয়া শুরু করেছে। অনেক আকাঙ্ক্ষার ভ্যালুয়েবল বাচ্চা ফলেতাকে খুব সব ধরনের কায়িক শ্রম থেকে দূরে রাখা হয়। একদিকে যত্নআত্তি ভালো খাবারদাবারআরেকদিকে পরিশ্রমের কাজ থেকে দূরে থাকা। ফলাফল তার ওজন আরো বেশি বেড়ে যায়। ওজনবাড়তে থাকা প্রেগন্যান্সির ধারণাকে আরো বেশি শক্ত করে। এদিকে বেশি ওজনের রোগীর ক্লিনিক্যাল এক্সামিনেশন করা একটু ডিফিকাল্ট। ফলে প্রফেশনালরাওঠিকমতো বুঝতে পারেন না। তাদের আলট্রাসাউন্ড এর সাহায্য নিতে হয়। আলট্রাসাউন্ড করলে দেখাযায়, পেটে কোনো বাচ্চা নেই। এই রোগীরা আসলে জানে তাদের যে বাচ্চা নেই, ধরা পড়ার ভয়ে অনেকে তাই ডাক্তারের কাছে যেতে চায়না, পরীক্ষা নিরীক্ষা করতে চায় না। কেননা দীর্ঘ বঞ্চনার পর হোক মিথ্যা তবুও এই প্রেগন্যান্সিরউসিলায় তার জীবনে একটু আদর সোহাগ এসেছে। সে যে একজন গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তি এটা সমাজ, সংসারমেনে নিয়েছে। এতো তাড়াতাড়ি এটা শেষ হয়ে যাক, কে চায় বলুন? উক্ত রোগীর ক্ষেত্রে আমরা ভালো ভাবে খেয়াল করলে দেখতে পাবো, তার কোনো ভ্যালিড আল্ট্রাসাউন্ডনাই, যেটা বাচ্চা আছে প্রমাণ করে। বরং তাকে নাকি বলা হয়েছিলো বাচ্চা নেই। কনফার্ম করার জন্যপ্রেগন্যান্সি টেস্ট করতে। সে করেনি। আটমাসের সময় ডাক্তার দেখাতে এসে ডাক্তার না দেখিয়েই স্বামীকে বলেছেন, ডাক্তার দেখিয়েছেন। তারছেলে বাচ্চা হবে। স্বামী যখন ঔষধ কিনতে প্রেসক্রিপশন চেয়েছেন, তখন বলেছেন ডাক্তার বলেছেন, আট মাস ঔষধ খাওনি এখন আর খাওয়া লাগবে না। এবং খটকা আরেকটু জোড়ালো হয়েছে, তাদেরজোর দিয়ে বলা, ছেলে বাচ্চার কথা। আগে একটি মেয়ে বাচ্চা আছে এবার একটি ছেলে বাচ্চার স্বপ্নদোষের কিছু নয়। এসব তথ্য সবই উক্ত ঘটনার সংবাদ সম্মেলন থেকে পাওয়া।একজন ডাক্তার হয়ে দায় নিয়েই বলছি, উক্ত ডাক্তারের ভুল ছিলো কোনো কিছু না জেনে, না দেখেঅপারেশন করতে রাজি হওয়া। হোক রোগী ইমার্জেন্সি কন্ডিশনের। হোক রোগী মরো মরো। নিজেরসেফটির ব্যপারও তো দেখতে হবে। মানতে হবে প্রোটোকল কি বলে। পৃথিবীর কোনো দেশেই ক্লিনিক্যালএক্সামিনেশন না করে, কনফার্ম না হয়ে অস্ত্রোপচারের কথা বলে না। না মানে না। নো নেভার এভার। এই পৃথিবী, এই সমাজ কখনো একজন রোগী বাঁচানোর জন্য একজন ডাক্তারের মনের ভেতরেরকাঁপুনিটা টের পায় না। পাওয়া সম্ভব নয়। পেলে একটু খোঁজ নিতো ঘটনা কি? ঘটনার ভেতরের ঘটনাইবা কি। সব তো হাতের কাছেই। ফ্যান্টম প্রেগন্যান্সি লিখে একটু সার্চ দিলেই তো হয়ে যায়। দিবেন কি? © ডা. ছাবিকুন নাহার এমবিবিএস ( ঢাকা), বিসিএস ( স্বাস্থ্য) এফসিপিএস ( অবস & গাইনী)স্পেশাল ট্রেইন্ড ইন ইনফার্টিলিটিস্ত্রী, প্রসূতি ও গাইনীরোগ বিশেষজ্ঞ এবং সার্জনঢাকা মেডিকেল কলেজ, ঢাকা।

সামান্য উদ্যোগেই বদলে যেতে পারে চন্দ্রনাথ মহাতীর্থ

সাঈদুর রহমান রিমন /এম, ইব্রাহিম খলিল, সীতাকুণ্ড চন্দ্রনাথ মন্দির থেকে ফিরে: সীতাকুন্ডের চন্দ্রনাথ মন্দির কেবলই হিন্দু ধর্মাবলম্বীদের মহাতীর্থস্থানই নয়, দেশের...

সম্পূর্ণ খবর পড়ুন

মিডিয়া কর্ণার

জব কর্ণার

ধর্ম কথা

টুলেট

ভিডিও চিত্র

পাবলিক ভয়েস, ০৪-০২-২০২৩ইং

১. আমাদের এখান থেকে শিক্ষা নেয়া উচিত।। যারাই ভিন্ন কালচারের সাথে জরায় , তাদের শেষ পরিনতিহয় করুন ইতিহাস দিয়ে।  তিনি বাংলাদেশে সন্তানদের নিয়ে এসে আইনের লড়াই করেছেন বলেই আমরাজানতে পেরেছি। এরকম অনেক ঘটনা আছে যা আমরা জানতেও পারি না। তার বিয়ের জন্য বাংলাদেশে মেয়ে ছিল না,,?  তাদের মতো সচেতন মানুষ যখন হাসতে হাসতে ভুলগুলো করে , তখন আফসোস ছাড়া কি করারআছে। নিজের দেশে হলে তো কমপক্ষে সন্তানদের দেখতে পেতেন। সন্তানদের তিনি যেমন ভালোবাসেন, তার মা ও ভালোবাসেন।  আদালত সঠিক রায় ই দিয়েছে ,,,,, Shamima Khanom ২. বাবারা এমনই হয়। নিজ সন্তানকে কাছে পাবার জন্য উন্নত রাষ্ট্র আমেরিকা ছাড়লেন, জাপান ছাড়লেন,  নিজ দেশেআসলেন, আইনি লড়াইয়ে হেরে গেলেন, কিন্তু সন্তানের ভালোবাসা তাকে হারাতে পারেনি। সন্তানকেকাছে পাবার জন্য প্রয়োজনে আইন ভাঙ্গতে রাজি হয়, কিন্তু সন্তানকে হারিয়ে ফেলতে রাজি হয় না। বাবারা এমনি, তারা নিভৃতে কাঁদে। তাদের কান্না কেউ দেখতে পায় না।। Razib Dibonat ৩. শিশু সন্তান যার নিকট থাকতে চান তার নিকট-ই থাকতে দেয়া উচিৎ। একটি শিশুর ইচ্ছার বিরুদ্ধে কিছুকরা মানবাধিকার লংঘনের শামিল। A.N. Touhid Bonne  ৪. বড় নির্বাচনে কেউ এত অল্প ভোটে হারে না। হারিয়ে দেওয়া হয়। কখনো ক্ষমতা ব্যবহার করে। কখনওমেনে নিতে না পারার কারণে। Abdul Lotif ৫. আমিও প্রবাসী, আমি মনে করি বউ একটা বাড়িতে ফেলে রেখে বিদেশ 3,4 বছর পড়ে থাকা ব্যক্তির বউকি করছে তা নিয়ে এত মাথা ব্যথা রাখার দরকার নাই। যেই ধর্ম শিক্ষা দিয়েছে যিনা হারাম সেই ধর্ম স্ত্রীরঅধিকারের কথা ও বলা হয়েছে, একটা মানি আরেকটা জানার ও চেষ্টা করিনা। বিয়ে একটা করে বউরেখে বিদেশ এসে দিনের পর দিন পরে থাকা বাঙালি ই সব থেকে বেশি। Akhon Mahdi  ৬. সব ঠিক আছে… পরকিয়া কারী ব্যাক্তিকে শাস্তির আওতায় আনতে হবে..যাতে এদের দেখে সবাই শিক্ষা পায়। — হালদা নদীর মাঝি  ৭. কঠিন একটা বিচারের প্রয়োজন অন্তত প্রবাসীরা একটু স্বস্তি পাবে সারা জীবন প্রবাসীরা কষ্ট করে দেশেরমানুষের জন্য ফ্যামিলির জন্য নিজের স্ত্রী সন্তানের জন্য কিন্তু তাদেরই কষ্টের শ্রমের টাকা দিয়ে কিছু স্ত্রীআছে বাইরে পরকীয়া করে এ ধরনের কিছু কিছু মানুষকে কঠিন স্বাস্থ্যের প্রয়োজন এতে করে অন্যরা ভয়পাবে। Abdul Karin  ৮. একদম সত্যিকারের বিচার হয়ে ছে, এভাবে বিচার বিভাগ চল্লে আর আইনের প্রতি আস্থা আরও বেড়েযাবে বর্তমান সময় এই রায়টা খুবই দরকার ছিল আল্লাহপাক ছাড় দেন ছেড়ে দেন না। Md Khalil Sheikh  ৯. সঠিক বিচার হয়েছে ..দুইটা শিশুকে সে নির্মমভাবে হত্যা করেছে ওই দিনটার কথা এখনো মাঝে মাঝেমনে পড়ে  ..ঘটনার দিন রাতে বাড়িতে আমি একা ছিলাম  ভয়ে আমি সারারাত ঘুমাতে পারিনি ..ওরফাঁসি রায় আরো আগে হওয়া উচিত ছিল .. Al Amin ১০. যথাযথ বিচার হয়েছে কিন্তু হাস্যকর ব্যাপার হল এই রায় কার্যকর হবার মতো সময় সুযোগ আমার জীবনেনাও আসতে পারে। কারণ স্বাধীনতার 52 বছরেও কোন নারীকে মৃত্যুদণ্ড আদেশ কার্যকর করার রেকর্ড এখনো পর্যন্ত হয়নি। সুতরাং এ কথা বলায় যাই নারীদের জন্য এখনো দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির ব্যবস্থা যেহেতু নেই তারা এই সমস্তঅপকর্ম ধারাবাহিকভাবে অব্যাহত রাখলে সমস্যা খুব একটা হবে বলে মনে হয় না কারণ নারীর ব্যাপারে এখানে আমরা সবাই যথেষ্ট উদারতা ও নারীবান্ধব থানা পুলিশ আইন সমস্ত কিছুকরে ফেলেছি। এমনকি তাদেরকে পরকীয়াতে স্বাধীনতা দেওয়া আছে। শুধু দোষের দোষ একটাই ওই পরকীয়া ঢাকতে কাউকে খুন করা যাবে না। Alamin Tawfiq ১১. এইরকম সঠিক বিচার হইলে খারাপ মানুষগুলোর ভালো হওয়ার সুযোগ থাকবে। সঠিক বিচার হওয়ারজন্য বিচারক মন্ডলীকে যানাই অসংখ্য ধন্যবাদ। Mahedul Hasan ১২. অবৈধ সরকারের নাস্তিকের বাচ্চারা বলছে বানর থেকে নাকি মানুষের উৎপত্তি সকল আলেম-ওলামাদেরবেরিকেট  দিয়ে জেলখানায় পাঠানো হচ্ছে আর আমরা মুসলমান হয়ে তা নীরবে সহ্য করছি আমরা কিসত্যি মসলমান হতে পেরেছি নবী কি এই শিক্ষায় দিয়ে গেছে পৃথিবীতে কুত্তার বাচ্চা প্রশাসন একজনঅবৈধ নাস্তিকের সরকারের পক্ষে অন্যায় কাজ করতে দ্বিধাবোধ করছে না তাদের নিজেদের স্বার্থে সবাইরুখে দাড়াও। Md Ripon Sheikh  ১৩. আমাদের বেতন বা আয় অনুযায়ী সামর্থ্যের মধ্যে সামঞ্জস্য রেখে চলাটাই কঠিন হয়ে পড়েছে! এভাবেচললে মানুষের মধ্যে  দূর্নীতি করার ঝোঁক বাড়বে বই কমবে না। Shibani   ১৪. প্রথম আলোর উদ্দেশ্যে বলছি,,আপনারা এতো সহজলভ্য হয়ে গেছেন আমরা অবাক না হয়ে পারিনা!!! নিউজ করার জন্য নিজেদের এতো সস্তাভাবে সপে দিচ্ছেন এসব বাজে মানুষদের পিছনে।প্লিজআপনাদের আমরা সম্মান করি,দয়া করে ভালো মানুষ ও গুরুত্বপূর্ণ নিউজ করবেন,,এতে আপনাদেরকদর বাড়বে।।।এটা কি খুব মূল্যবান কোনো নিউজ ভাই,আপনাদের কাছে প্রশ্ন?? Narayon Chandra ১৫. মানে দেশে সংবাদের অভাব পরলে যা হয়।কিন্তু দেশে তো সংবাদেরও অভাব না।কোনো ভাবে একটাসংবাদপত্র চালিয়ে নেওয়া যে আমরা সংবাদ তো দিচ্ছি জনগণকে। সে যেমন সংবাদই হোক।গোবর হোকবা পদ্ম।জনগণ তো নিচ্ছে।তাতেই আমাদের চলছে। Alif Mohammad  ১৬. নর্তুকি আর বেস্যাদের সাময়িক সুখ বিলাসিতা থাকবেই সময়ের পরিবর্তনে একসময় সাহায্যের আবেদনকরবে wait and see few years later