সম্পর্কিতপোস্ট


খায়রুল বাশার সোহেল, চকরিয়া (কক্সবাজার) :
পবিত্র ঈদুল আজহার ছুটিতে বিনোদনপিপাসু পর্যটক-দর্শনার্থীদের পদভারে মুখরিত হয়ে উঠেছে দেশের একমাত্র প্রাকৃতিক পরিবেশ-প্রতিবেশ নিয়ে স্থাপিত কক্সবাজারের চকরিয়ার ডুলাহাজারাস্থ বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব সাফারি পার্ক। ঈদের পরদিন সোমবার এবং আজ মঙ্গলবার এই সাফারি পার্ক ভ্রমণ করেছেন অন্তত ৫ হাজার পর্যটক-দর্শনার্থী। তবে বৃষ্টিপাতের পাশাপাশি প্রচণ্ড গরমের কারণে এবারের ঈদে দর্শনার্থীর আগমণ আশানুরূপ হয়নি বলে দাবি পার্ক কর্তৃপক্ষের। অবশ্য আরো কয়েকদিন দর্শনার্থীদের বেশ আগমণ হবে বলে তাদের আশা।
সরেজমিন দেখা গেছে, প্রাকৃতিক পরিবেশে গড়ে তোলা এই বঙ্গবন্ধু সাফারি পার্কে থাকা বাঘ, সিংহ, হাতি, বানর, হনুমান, উল্লুক, কালো শিয়াল, জলহস্তী, চিত্রা হরিণ, মায়া হরিণ, মিঠা পানির কুমির, ময়ূর, বনমোরগ, বন্য শূকর ও তারকা কচ্ছপের বিচরণ উপভোগ করছেন দর্শনার্থীরা। পাশাপাশি পার্কের লেক, বিরল প্রজাতির পাখিশালায়ও এসব দর্শনার্থীর ভিড় লক্ষ্য করা গেছে। অনেকে হাতির পিটে চড়ে আনন্দ উপভোগও করছেন।
ঈদের ছুটিতে পার্ক ভ্রমণে আসা ঢাকার মোহাম্মদপুরের নজিবুল ইসলাম দম্পতি দৈনিক দেশবাংলাকে বলেন, ‘প্রকৃতি সবকিছুই উজাড় করে মেলে দিয়েছে এই সাফারি পার্কে। তাই যখনই কক্সবাজার বেড়াতে আসি, একবার ভ্রমণ করি এই সাফারি পার্ক। এবারের ঈদের ছুটিতেও এসে এই পার্ক ভ্রমণ করছি।’
তিনি বলেন, ‘আগের চেয়ে অনেকগুন বেড়েছে এই পার্কের সৌন্দর্য্য। তাই এবার বৃষ্টি ও প্রচণ্ড গরম হলেও আনন্দ উপভোগে ছেঁদ পড়েনি।’
চকরিয়ার বঙ্গবন্ধু সাফারি পার্কের ভারপ্রাপ্ত তত্ত্বাবধায়ক মো. মাজহারুল ইসলাম চৌধুরী দৈনিক দেশবাংলাকে বলেন, ‘এবারের কোরবানির ঈদে পার্কে দেশি-বিদেশি পর্যটক-দর্শনার্থীর সংখ্যা একেবারেই কম। ঈদ উপলক্ষে পুরো পার্ককে বর্ণিল সাজে সাজানোর পাশাপাশি ব্যাপক নিরাপত্তা ব্যবস্থা জোরদার করা হয়। কিন্তু বৃষ্টি এবং প্রচণ্ড গরমের কারণে এবার আশানুরূপ দর্শনার্থীর সমাগম হয়নি। তবে আরো কয়েকদিন দর্শনার্থীর আগমণ থাকবে বলে আমাদের আশা।
সরেজমিন দেখা গেছে, প্রাকৃতিক পরিবেশে গড়ে তোলা এই বঙ্গবন্ধু সাফারি পার্কে থাকা বাঘ, সিংহ, হাতি, বানর, হনুমান, উল্লুক, কালো শিয়াল, জলহস্তী, চিত্রা হরিণ, মায়া হরিণ, মিঠা পানির কুমির, ময়ূর, বনমোরগ, বন্য শূকর ও তারকা কচ্ছপের বিচরণ উপভোগ করছেন দর্শনার্থীরা। পাশাপাশি পার্কের লেক, বিরল প্রজাতির পাখিশালায়ও এসব দর্শনার্থীর ভিড় লক্ষ্য করা গেছে। অনেকে হাতির পিটে চড়ে আনন্দ উপভোগও করছেন।
ঈদের ছুটিতে পার্ক ভ্রমণে আসা ঢাকার মোহাম্মদপুরের নজিবুল ইসলাম দম্পতি দৈনিক দেশবাংলাকে বলেন, ‘প্রকৃতি সবকিছুই উজাড় করে মেলে দিয়েছে এই সাফারি পার্কে। তাই যখনই কক্সবাজার বেড়াতে আসি, একবার ভ্রমণ করি এই সাফারি পার্ক। এবারের ঈদের ছুটিতেও এসে এই পার্ক ভ্রমণ করছি।’
তিনি বলেন, ‘আগের চেয়ে অনেকগুন বেড়েছে এই পার্কের সৌন্দর্য্য। তাই এবার বৃষ্টি ও প্রচণ্ড গরম হলেও আনন্দ উপভোগে ছেঁদ পড়েনি।’
চকরিয়ার বঙ্গবন্ধু সাফারি পার্কের ভারপ্রাপ্ত তত্ত্বাবধায়ক মো. মাজহারুল ইসলাম চৌধুরী দৈনিক দেশবাংলাকে বলেন, ‘এবারের কোরবানির ঈদে পার্কে দেশি-বিদেশি পর্যটক-দর্শনার্থীর সংখ্যা একেবারেই কম। ঈদ উপলক্ষে পুরো পার্ককে বর্ণিল সাজে সাজানোর পাশাপাশি ব্যাপক নিরাপত্তা ব্যবস্থা জোরদার করা হয়। কিন্তু বৃষ্টি এবং প্রচণ্ড গরমের কারণে এবার আশানুরূপ দর্শনার্থীর সমাগম হয়নি। তবে আরো কয়েকদিন দর্শনার্থীর আগমণ থাকবে বলে আমাদের আশা।