সম্পর্কিতপোস্ট


তাড়াইল (কিশোরগঞ্জ) প্রতিনিধি:
কিশোরগঞ্জের তাড়াইলে পৈতৃর্ক জমি নিয়ে সৎ ভাই ও ভাতিজাদের দেশীয় অস্ত্রের আঘাতে গুরুতর আহত সোলাইমান নিজ বাড়িতে মৃত্যুর প্রহর গুনছে।
জানা গেছে, উপজেলার ধলা ইউনিয়নের উত্তর সেকান্দরনগর বিয়েপাড়া গ্রামের মৃত আব্দুল হামিদের প্রথম স্ত্রীর ছেলে আব্দুল হাই পিতার রেখে যাওয়া সম্পত্তি এককভাবে ভোগ করার জন্য সৎভাই সোলাইমানের বসতবাড়ি দখলের পাঁয়তারা করে চলছে বহুদিন ধরে। এরই ধারাবাহিকতায় বিগত ৩১ মে সকাল আনুমানিক ১১ টার সময় সৎ ভাই আব্দুল হাইয়ের তৃতীয় সন্তান জাফরের সাথে জমি সংক্রান্ত বিষয়ে কথা কাটাকাটির এক পর্যায়ে চাচা সোলাইমানকে লাঠির আঘাতে গুরুতর জখম করে। একই দিনে রাত আনুমানিক সাড়ে ১০ ঘটিকায় সংঘবদ্ধভাবে দেশিয় অস্ত্র নিয়ে সোলাইমানের বসত বাড়িতে হামলা চালায় সৎভাই আব্দুল হাই ও তার স্ত্রী বিলকিস বেগম, তার তিন ছেলে এবং এক মেয়ে। হামলায় সোলাইমানের একটি পা ভেঙ্গে যায় এবং শরীরের বিভিন্ন স্থানে লাঠির আঘাতে রক্তাক্ত জখম করে। আহত সোলাইমানের ডাক চিৎকারে আশেপাশের বাড়িঘরের লোকজন সোলাইমানকে উদ্ধার করে উপজেলা স্বাস্থ্য কেন্দ্রে নিয়ে গেলে কর্তব্যরত চিকিৎসক উন্নত চিকিৎসার জন্য ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে প্রেরণ করেন। বিগত ৭ জুন হাসপাতাল থেকে ছাড়া পেয়ে ভাঙ্গা পায়ে লোহার রডসহ সোলাইমান বাড়িতে আসার পর একই দিনে আহত সোলাইমানের বোন মরিয়ম বাদী হয়ে সৎভাই সহ ৬ জনের বিরুদ্ধে তাড়াইল থানায়১৪৩/৪৪৮/৩২৩/৩২৫/৩২৬/৩০৭/ ৩৫৪/১১৪ পেনাল কোড ১৮৬০ ধারায় একটি মামলা দায়ের করেন। মামলা নম্বর ৪। মামলাটি আমলে নিয়া তাড়াইল থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) জয়নাল আবেদীন সরকার মামলাটির তদন্ত করার জন্য সাব-ইন্সপেক্টর আবু সায়েমের নিকট হস্তান্তর করেন।
সরেজমিনে ওই এলাকায় দেখা যায়, আহত সোলাইমান নিজ বাড়িতে শয্যাশায়ী অবস্থায় পড়ে আছে। আশে-পাশের লোকজন সহ পার্শবর্তী গ্রামের সকল লোকজন এ ঘটনায় খুব মর্মাহত। তারা জানান, সোলাইমান এলাকায় একজন ভালো, ভদ্র এবং নিরিহ ছেলে হিসেবে পরিচিত। প্রতিপক্ষরা খুব হিংস্র ও খারাপ প্রকৃতির লোক। এ ঘটনার সুষ্ঠু তদন্তের মাধ্যমে দোষীদের বিচারের মুখোমুখি করার দাবী এলাকাবাসীর। তারা আরো বলেন, আহত সোলাইমানের বিবাদীরা এলাকায় প্রকাশ্যে ঘুরে বেড়াচ্ছে। অথচ পুলিশ তাদের গ্রেফতার করছে না।
এ ব্যাপারে সোলাইমানের বোনের করা মামলার অগ্রগতির বিষয়ে জানতে চাইলে মামলার তদন্তকারী অফিসার আবু সায়েম এর সাথে মুঠোফোনে কথা হলে তিনি জানান, ওই মামলার ৬ জন আসামীর মধ্যে ৩ জন আদালতে হাজির হয়ে জামিনে আছেন। বাকি ৩ জন এলাকায় নাই। তারা বিভিন্ন জায়গায় আত্মগোপন করে আছে। তাছাড়া পবিত্র ঈদ-উল-আযহার ২দিন আগে আমি বদলিজনিত কারনে কিশোরগঞ্জের কটিয়াদি থানায় যোগদান করেছি। তার আগে মামলাটির যাবতীয় কাগজপত্র বিধি মোতাবেক তাড়াইল থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) জয়নাল আবেদীন সরকারের নিকট হস্থান্তর করেছি।
ধলা ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান আফরোজ আলম ঝিনুক জানান, বিষয়টি আমি শুনেছি। তবে দুই পক্ষের কেউ আমার পরিষদে অভিযোগ করেনি।
এ ব্যাপারে জানতে চাইলে তাড়াইল থানা ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) জয়নাল আবেদীন সরকার ঘটনার সত্যতা স্বীকার করে বলেন, ঈদের দুই দিন আগে আবু সায়েমের বদলিজনিত কারনে আজকেই আরেকজনকে দায়িত্ব দেয়া হবে। তাছাড়া আসামীদের ধরার জন্য অভিযান পরিচালিত হচ্ছে।
জানা গেছে, উপজেলার ধলা ইউনিয়নের উত্তর সেকান্দরনগর বিয়েপাড়া গ্রামের মৃত আব্দুল হামিদের প্রথম স্ত্রীর ছেলে আব্দুল হাই পিতার রেখে যাওয়া সম্পত্তি এককভাবে ভোগ করার জন্য সৎভাই সোলাইমানের বসতবাড়ি দখলের পাঁয়তারা করে চলছে বহুদিন ধরে। এরই ধারাবাহিকতায় বিগত ৩১ মে সকাল আনুমানিক ১১ টার সময় সৎ ভাই আব্দুল হাইয়ের তৃতীয় সন্তান জাফরের সাথে জমি সংক্রান্ত বিষয়ে কথা কাটাকাটির এক পর্যায়ে চাচা সোলাইমানকে লাঠির আঘাতে গুরুতর জখম করে। একই দিনে রাত আনুমানিক সাড়ে ১০ ঘটিকায় সংঘবদ্ধভাবে দেশিয় অস্ত্র নিয়ে সোলাইমানের বসত বাড়িতে হামলা চালায় সৎভাই আব্দুল হাই ও তার স্ত্রী বিলকিস বেগম, তার তিন ছেলে এবং এক মেয়ে। হামলায় সোলাইমানের একটি পা ভেঙ্গে যায় এবং শরীরের বিভিন্ন স্থানে লাঠির আঘাতে রক্তাক্ত জখম করে। আহত সোলাইমানের ডাক চিৎকারে আশেপাশের বাড়িঘরের লোকজন সোলাইমানকে উদ্ধার করে উপজেলা স্বাস্থ্য কেন্দ্রে নিয়ে গেলে কর্তব্যরত চিকিৎসক উন্নত চিকিৎসার জন্য ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে প্রেরণ করেন। বিগত ৭ জুন হাসপাতাল থেকে ছাড়া পেয়ে ভাঙ্গা পায়ে লোহার রডসহ সোলাইমান বাড়িতে আসার পর একই দিনে আহত সোলাইমানের বোন মরিয়ম বাদী হয়ে সৎভাই সহ ৬ জনের বিরুদ্ধে তাড়াইল থানায়১৪৩/৪৪৮/৩২৩/৩২৫/৩২৬/৩০৭/
সরেজমিনে ওই এলাকায় দেখা যায়, আহত সোলাইমান নিজ বাড়িতে শয্যাশায়ী অবস্থায় পড়ে আছে। আশে-পাশের লোকজন সহ পার্শবর্তী গ্রামের সকল লোকজন এ ঘটনায় খুব মর্মাহত। তারা জানান, সোলাইমান এলাকায় একজন ভালো, ভদ্র এবং নিরিহ ছেলে হিসেবে পরিচিত। প্রতিপক্ষরা খুব হিংস্র ও খারাপ প্রকৃতির লোক। এ ঘটনার সুষ্ঠু তদন্তের মাধ্যমে দোষীদের বিচারের মুখোমুখি করার দাবী এলাকাবাসীর। তারা আরো বলেন, আহত সোলাইমানের বিবাদীরা এলাকায় প্রকাশ্যে ঘুরে বেড়াচ্ছে। অথচ পুলিশ তাদের গ্রেফতার করছে না।
এ ব্যাপারে সোলাইমানের বোনের করা মামলার অগ্রগতির বিষয়ে জানতে চাইলে মামলার তদন্তকারী অফিসার আবু সায়েম এর সাথে মুঠোফোনে কথা হলে তিনি জানান, ওই মামলার ৬ জন আসামীর মধ্যে ৩ জন আদালতে হাজির হয়ে জামিনে আছেন। বাকি ৩ জন এলাকায় নাই। তারা বিভিন্ন জায়গায় আত্মগোপন করে আছে। তাছাড়া পবিত্র ঈদ-উল-আযহার ২দিন আগে আমি বদলিজনিত কারনে কিশোরগঞ্জের কটিয়াদি থানায় যোগদান করেছি। তার আগে মামলাটির যাবতীয় কাগজপত্র বিধি মোতাবেক তাড়াইল থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) জয়নাল আবেদীন সরকারের নিকট হস্থান্তর করেছি।
ধলা ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান আফরোজ আলম ঝিনুক জানান, বিষয়টি আমি শুনেছি। তবে দুই পক্ষের কেউ আমার পরিষদে অভিযোগ করেনি।
এ ব্যাপারে জানতে চাইলে তাড়াইল থানা ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) জয়নাল আবেদীন সরকার ঘটনার সত্যতা স্বীকার করে বলেন, ঈদের দুই দিন আগে আবু সায়েমের বদলিজনিত কারনে আজকেই আরেকজনকে দায়িত্ব দেয়া হবে। তাছাড়া আসামীদের ধরার জন্য অভিযান পরিচালিত হচ্ছে।