
১..
আগে একজন যোগ্য মনুষ্যত্ব সম্পূর্ণ মানুষ হোন
এ জন্যই বলি শুধুমাত্র গতানুগতিক শিক্ষা গ্রহণ করলে হয়না, পারিবারিক শালিনতা আর ধর্মীয় শিক্ষা না পেলে এদের আচরণ কুলি থেকেও খারাপ হলে আশ্চর্য হওয়ার কিছুই নেই!
একজন কুলি সর্বোচ্চ হলে আপনার থেকে ১০ টাকার জায়গায় ২০ টাকা নিবে কিন্তু একজন মিথ্যাবাদী আইনজীবী নিরপরাধ মানুষকেও ফাঁসির মঞ্চে তুলে দিবে!!
সো উচ্চ শিক্ষায় শিক্ষিত হওয়ার আগে একজন যোগ্য মনুষ্যত্ব সম্পূর্ণ মানুষ হোন, তাহলে সমাজ রাষ্ট্র সব জায়গায় পরিবর্তন দেখতে পাবেন!
Md Monir Hossain Razu
২..
যারা বলে মানুষ বানরের প্রজাতি তারা অবশ্যই নাস্তিক মুরতাদ,
আল্লাহপাকের স্পষ্ট ঘোষণা,”পৃথিবীতে তাঁর খলিফা হিসাবে মানুষ সৃষ্টি করেছেন”।
সুরা বাক্বারা আয়াত-৩০ ও সুরা আল আলাক আয়াত-২ এর টিকা-৪ এবং বিস্তারিত ব্যাখার জন্য দেখুন তাফহীমুল কুরআন,সুরা হজ্জ ৫ আয়াত,৫-৭ টিকা।
Kazi Ismail Siddique Khokan
৩..
ব্রেকিং নিউজ।
ঢাকা জাতীয় প্রেস ক্লাবের সামনে সেকেন্ড টাইম চালুর দাবিতে আন্দোলনরত শিক্ষার্থীদের উপরে পুলিশের লাঠিচার্জ। এতে অনেক শিক্ষার্থী আহত হয়েছেন, তাদেরকে ঢাকা মেডিকেলে ভর্তি করা হয়েছে।
Annastaciya Nir
৪..
প্রথম আলোর মালিক পক্ষ ট্রান্সকম কোম্পানি তার ব্যবসা দাড় করায় ইহুদী কোম্পানি নেসলের বাংলাদেশের ডিসট্রিবিউটর হয়ে। নেসলের দুধ বাংলাদেশে এসে বিক্রি করেই কোটিপতি হয়ে যায় লতিফুর। কিছুদিন আগে, বাংলাদেশের দেশীয় খামারীদের গরুর দুধের বিরুদ্ধে প্রথম আলোর অবস্থান বেশ লক্ষণীয় ছিলো। এর কারণ প্রথম আলোর মালিকের প্রথম ব্যবসা ছিলো বিদেশী গুড়া দুধ বাংলাদেশে আমদানি করা। বাংলাদেশের খামারীরা যদি দাড়িয়ে যায়, তবে তারা বিদেশ থেকে গুড়া দুধের আমদানির ব্যবসা করবে কিভাবে ?
শুধু গুড়া দুধ নয়, ট্রান্সকম কোম্পানির ব্যবসা হচ্ছে বিদেশী কোম্পানির পণ্য বাংলাদেশে এনে ব্যবসা করা। নেসলে ছাড়াও পেপসি, সেভেন আপ, কেএফসি, পিজা হাটসহ শত শত বিদেশী কোম্পানির বাংলাদেশী পরিবেশক লতিফুরের ট্রান্সকম। এ কারণে আমার মনে হয়, প্রথম আলো সব সময় দেশী ব্যবসা-বাণিজ্যের বিরুদ্ধে। কারণ দেশীয় ব্র্যান্ড বা ব্যবসায়ীরা যদি দাড়িয়ে যায়, তখন তো বিদেশ কোম্পানির পণ্য দিয়ে দেশের মানুষের কাছে ব্যবসা করা যাবে না।
ট্রান্সকম কোম্পানি দৈনিক প্রথম আলোর দায়িত্ব দিয়েছে মতিউর রহমানকে, যে পাক্কা ডেমোক্র্যাটিক ব্লকের (ডেমোক্র্যাটিক Ramon Magsaysay Award পুরষ্কার পাওয়া) এবং ডেইলি স্টারের দায়িত্বে রেখেছে মাহফুজ আনামকে যে, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের গোয়েন্দা সংস্থা সিআইএ পরিচালিত ইউএসজিএলসি-এনইডি-ইএফইএক্স নেটওয়ার্কের দৈনিক পত্রিকার পাবলিশারদের সংগঠন World Association of Newspapers and News Publishers International এর সদস্য। এ পত্রিকাগুলো দিয়ে হরদম ডেমোক্র্যাটিক ব্লকের বিভিন্ন তত্ত্ব বাংলাদেশের মানুষকে খাওয়ানো হয়।
২০০৭ সালে ১/১১ এর সাথে ট্রান্সকম কোম্পানি ওতপ্রোতভাবে জড়িত। ডেমোক্র্যাটিকদের লক্ষ্য হলো- বাংলাদেশ থেকে মাইনাস টু করে সেখানে তাদের লোক বসানো। ঐ সময় খালেদা-হাসিনাকে বাদ দিয়ে হিলারির বন্ধু ইউনুসকে বসাতে বহু চেষ্টা করে লতিফুর ও তার পত্রিকা প্রথম আলো ও ডেইলি স্টার। যদিও তারা সে সময় সফল হয়নি।
বিদেশী পণ্য বাংলাদেশে এনে ব্যবসা করার নাম করে প্রচুর পরিমাণে টাকা পাচার করে লতিফুর। এত দুর্নীতি করেও বড় বড় দুই মিডিয়া তার হাতে থাকায় কেউ তার বিরুদ্ধে কিছু বলার সাহস পায়নি। এমনকি ১/১১ এর পর তত্ত্বাবধায়ক সরকারের সময় বড় বড় দুর্নীতিবাজ ধরা খেলেও রহস্যজনকভাবে লতিফুরের কিছু হয় না। উল্লেখ্য তত্ত্বাবধায়ক সরকারের প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সেক্রেটারি হিসেবে ছিলো ডেইলি স্টারের ব্যবস্থাপনা সম্পাদক সৈয়দ ফাহিম মোনায়েম।
যমুনা ব্রীজ খোলার মাত্র ১০ বছরের মধ্যে বড় ফাটল দেখা দেয়। এর কারণ হিসেবে মনে করা হয় ট্রান্সকমের নিম্নমানের সিমেন্ট। যদিও ঐ সময় বিষয়টি নিয়ে কেউ লতিফুরকে দোষারোপ করার সাহস পর্যন্ত করেনি।
আরেক ডেমোক্র্যাটিক ব্লক সদস্য ফজলে আবেদের ব্র্যাকের গভর্নিং বডির সাথে সম্পৃক্ত ছিলো লতিফুর।
আমার অ্যানালাইসিস বলে- লতিফুরের দৈনিক প্রথম আলো ও ডেইলি স্টার হচ্ছে ডেমোক্র্যাটিক ব্লকের বাংলাদেশের ঘাটি। বাংলাদেশে ডেমোক্র্যাটিক ব্লক কি কি পলিসি এপ্ল্যাই হবে তার নির্দেশনা বহু আগেই এ পত্রিকা দুটোতে দেয়া হয়। এদের নির্দেশনা নিয়েই পরবর্তীতে অন্যরা কাজ করে। বাংলাদেশে অন্য ডেমোক্র্যাটিক ব্লক সদস্যদের মধ্যে সমন্বয় করা এবং মিডিয়া সাপোর্ট দেয়া প্রথম আলো – ডেইলি স্টারের অন্যতম কাজ। লতিফুর ছিলো এদের সব অপকর্মের অন্যতম বাংলাদেশী পৃষ্ঠপোষক। তার মৃত্যুতে বিদেশী সম্রাজ্রবাদীরা সত্যিই এক মহান দালালকে হারালো।
ত্বহা তাসনিম
৫..
যতই চাপাবাজী করুক দেশের পরিস্থিতি কোথায় গিয়ে ঠেকছে সাধারণ মানুষ তা এখন বোজে।
Shaheen Hossain
৬..
হ্যা, এটা ঠিক যে আরব আমিরাত তথা মধ্যপ্রাচ্যে ভিক্ষা করা আইনতঃ দন্ডনীয় অপরাধ। এসব দেশের নাগরিক কখনো ভিক্ষা করে না। এসব দেশে গরীব অসহায় মানুষের জন্য সরকারি ও বেসরকারি কিছু প্রতিষ্ঠান “চ্যারিটি ফান্ড” এর ব্যবস্থা করে রেখেছে। আমাদের দেশে “দান বাক্সের” মত এখানেও বিভিন্ন ব্যবসা প্রতিষ্ঠানে “চ্যারিটি ফান্ড বক্স” দিয়ে যায়।
সাধারণত বাইরের কিছু দেশ, বিশেষ করে দক্ষিণ এশিয়া, সিরিয়া, আফ্রিকার মানুষেরা ভিক্ষাবৃত্তি করতে দেখা যায়। তবে এখানে আমাদের বাংলাদেশীরাও দেখা যায় মাঝে মাঝে। এটা খুবই দুঃখজনক।
Alomgir Hossain
৭..
এটা কোন ব্যাপার না সৌদি আরবেও আছে এরকম অনেক মিশরের ও ইয়ামিনি অনেক মহিলারা মসজিদের পাশে বিভিন্ন সুপার মার্কেটের পাশে বসে ভিক্ষা করে কিছুক্ষণ দাঁড়িয়ে থাকলে দেখা যায় ব্যাগের থেকে iphone বের করে কথা বলে ফ্যামিলির সাথে এটা কোন ব্যাপার না বাংলাদেশের জন্য ওকে।
Rakib Khan
৮..
এই গুলি দুবাইয়ে নরমেল ব্যাপার। একজন মিশরীয় মেয়ে আমার কাছে ভিক্ষা চাইতেছিল। দেরহাম দেয় নি। তবে বন্ধু কে বলতেছি। ভারতীয় বন্ধু ছিল। তাকে বলতেছি। দোস্ত লেড়কী তো আচ্ছা হে। হাম দুওনো সিঙ্গেল হে। চল সাদি করলে তু। হাম ভাবি কেহ কর বুলেয়েঙ্ঞা। সেও যখন বলছে মেয়েটারে এই কথা। বিশ্বাস করেন রাসেল ভাই। আমাদের দোকানের আশে-পাশে ছয় মাস পর্যন্ত দেখি নাই।
Idubiz CM
৯..
নারী বুঝতে পারছে যে এই দেশে
তাড়াতাড়ি বড় লোক হতে গেলে, হয় রাজনৈতিক নেতা হওয়া লাগবে নয়তো ফকির সেঝে বিক্ষা করা লাগবে,,,
— মোঃ মাইদুল ইসলাম মাটি
১০..
ইহাই সঠিক।
মতবাদটার সঠিক প্রয়োগের জন্যে ঐ নারিকে ধন্যবাদ। সত্যিকারের সাহসী মানুষ সে। কোনো রকম রাখঢাক না করেই মতবাদটার অন্তর্ণিহিত সত্যিটাকে সামনে আনার জন্যে তার পদক্ষেপকে সাধুবাদ জানানো যেতে পারে।
ধন্যবাদ বোন। সেলাম তোমায় 🌹
— সদ্য সাচী
১১…
মানুষ যত ভুল করে তার অর্ধেক করে মানুষকে বিশ্বাস করে, আর বাকি অর্ধেক বিশ্বাস না করে।🥰 একদম ঠিক। ❤️ Apnar sob gula leka. Amar jiboner sate mile jay…kano.. ক্বারি মাওঃ মোঃ আসাদুজ্জামান সভাপতি ওলামা লীগ
Asaduzzaman Azad
১২…
যতোদিন না বড় বড় নেতারা পরিবহন সেক্টর থেকে সরে যাবে ততোদিন এই দেশে “নিরাপদ সড়ক” দাবিতেই থাকবে।
Shajahan Bikram
১৩..
বাংলাদেশে কোন আন্দোলন ই সফল হবে না! কারন আন্দোলন ২৪ ঘন্টা পেরিয়ে ৭২ ঘন্টা অতিক্রম করে তখন এটা ইতিহাস হয়ে ফেইসবুক এর স্টোরিতে চলে যায়!
Ayud Sarker
১৪..
পানি ছাড়া যেমন জীবন চলতে পারে না তেমনি গণতন্ত্র ছাড়া একটি রাষ্ট্র চলতে পারে না, পানি ছাড়া যেমন ধান চাষ করা যায় না তেমনি গণতন্ত্র ছাড়া একটি রাষ্ট্রের আইনের সুশাসন প্রতিষ্ঠা করা সম্ভব হয় না, মৌমাছি ছাড়া যেমন মধু হয় না তেমনি গণতন্ত্র ছাড়া সত্য প্রকাশ পায় না, বনের রাজা যেমন বাঘ তেমনি
অগণতন্ত্রের নাম প্রভাব বিস্তার বলপ্রয়োগ লাঠি যার মাটি তার, তেল গ্যাস ছাড়া যেমন গাড়ি চলে না তেমনি অগণতান্ত্রিক অবস্থায় সুশীলসমাজ মানব অধিকারের মূল্যায়ন হয় না, জঙ্গলে যেমন একজন মানুষ নিরাপদ নয় তেমনি গণতন্ত্র ছাড়া একটি রাষ্ট্রের একজন নাগরিক ও নিরাপদ নয়, পানি ছাড়া যেমন মাছ চাষ কল্পনা করা যায় না তেমনি গণতন্ত্র ছাড়া ন্যায়বিচার পাওয়া যায় না, পড়া লেখা ছাড়া যেমন পরিক্ষা পাস করা যায় না তেমনি অগণতান্ত্রিক অবস্থা মানুষের ভালোবাসা পাওয়া যায় না, মাঝি ছাড়া যেমন নৌকা চলে না তেমনি অগণতান্ত্রিক অবস্থা প্রশাসনের দুনীতি ও অপকর্ম রোদ করা যায় না, গাভী ছাড়া যেমন খাঁটি দুধ আশা করা যায় না তেমনি অগণতান্ত্রিক অবস্থা টেকসই দান উন্নয়ন হয় না, কৃষকের কোদাল যেমন বুকের দিকে টানে সবসময় তেমনে অগণতান্ত্রিক রুপ ঠিক তেমন, সর্বোপরি গণতন্ত্র একটি রাষ্ট্রের মূল প্রাণ এটা সবাইকে বিশ্বাসা করতে হবে। গণতন্ত্রের স্বাদ হতে হবে সত্য, ভদ্র, নম্র দেশমাতার ভবিষ্যৎ সন্তানদের এগিয়ে নেওয়ার জন্য সঠিক গণতন্ত্র একমাত্র পথ, গণতন্ত্র থাকলে একটি রাষ্ট্রের সব শৃঙ্খলা সঠিক ভাবে চলবে আর অগণতন্ত্র থাকলে একটি রাষ্ট্রের সব শৃঙ্খলা নষ্ট হয়ে যাবে তাই অগণতন্ত্র বহিষ্কার গণতন্ত্র অহংকার এই হোক বাঙালী জাতির ভবিষ্যৎ প্রজন্মের অঙ্গীকার। মতপ্রকাশ ভুল হলে ক্ষমা করে দেবেন আল্লাহ হাফেজ ফি আমানিল্লাহ।
Jahangir Khan
১৫..
৮০ র দশক থেকে যখন পাবলিক ব্যাংক চালু হয়, তখন থেকেই মূলত সাধারণ মানুষের ভিতর সুদ খাওয়ার প্রবনতা এবং নৈতিকতার অধঃপতনের মাত্রা গতি পায়।
স্বাধীনতা পরবর্তী সময়ে যে দু’টি ব্যাবসা প্রতিষ্ঠান খুব বেশি দৃশ্যমান হয়েছে
তার একটি সুদখোরী প্রতিষ্ঠান ব্যাংক
আর ভেজাল খাদ্যের কারনে ক্লিনিক/হসপিটাল।
Abu Nayeem
১৬…
ঋন খেলাপিরাই ব্যাংক ও দেশের নীতি নির্ধারক হয়ে বসে আছে। ঋন খেলাপিদের শাস্তির আওতায় না এনে পুনরায় ঋন দেওয়ার জন্যই এমন অবস্থা।
Shajahan Bkrom
১৭..
আসল কথা হলো খমতায় যেই আসুক রসুনের গোয়া সবই একই রকম। বর্তমানে দেশের প্রতিটা জায়গায় অনিয়ম আর অনিয়ম। কোথাও শান্তি নাই। টাকার কাছে ন্যায় নিতী সব ধংশ। সর্ব খেত্রে আইন না মানার প্রবনতা । এখন যে দলই খমতায় আসুক দেশের ভিতরে শৃংখলা ফিরে আনতে হবে। সিংগাপুর এর মত অনিয়ম করলেই জরিমানা র ব্যাবসথা করা হোক।
তখন সব সোজা হয়ে যাবে। দেশ এ সুন্দর পরিবেশ সৃষ্টি হবে।
Best Machinryz
১৮..
আইএমএফ বিশ্বব্যাংক খেলাপি ঋণ আদায় ভর্তুকি প্রত্যাহারের শর্ত দিলে তাত্ক্ষণিকভাবে জ্বালানি বিদ্যুৎ বিল বাড়িয়ে ভর্তুকি প্রত্যাহার দেখিয়ে ঋণ নেয়,খেলাপি ঋণের প্রসঙ্গ বেমালুম চেপে যায়!
Mojibur Rahman
১৯..
অথচ কথা কম বলাটা একটা ইবাদত,,, যে যতো বেশি কথা বলবে তার ভুল হবার সুযোগ ততো বেশি,গুনাহ হবারও সম্ভাবনা বেশি । কে কি বললো কিংবা ভাবলো তাতে কী আসে যায় ?
অপ্রয়োজনীয় কথা বলাটা এমন কোনো স্মার্ট ব্যাপার নয়।
আমি আমার মতো, এটা ভাবতে পারাই ভালো,,, দোষ গুন বিচার করবেন সৃষ্টিকর্তা ।
Shakil Ahmed
২০…
সরকারি অফিসের সময় ৯-৫টা তাই ব্যক্তিগতভাবে প্র্যাকটিস করার জন্য বিকাল ৫টা থেকে রাত ৮ টা নির্ধারণ করা উচিত !! যে সময়ের জন্য সরকারের কাছ থেকে বেতন নিবে সেই সময়ে প্রাইভেট প্র্যাকটিস করাটা আইনসম্মত হবে না !!
Asad Zaman
২১..
অফিস সময়ে ডাক্তারগণ ক্লিনিক থেকে কল পেলেই ডিউটি ফেলে ক্লিনিকে চলে যায়। এটা বন্ধ করতে হবে। আর নিজ কর্মক্ষেত্রে রাত আটটা পর্যন্ত চেম্বার করা বাধ্যতামূলক করতে হবে। তবে বিএসএমএমইউর উপাচার্যে মন্তব্য দেখে মনে হয় তিনি নিজেই এই সিদ্ধান্তে অসন্তুষ্ট। ফলে এটা বাস্তবায়নে সন্দেহ রয়েছে।
Shopnopuri NKI
২২..
প্রতিটা দিন এভাবে গাড়ীগুলো চাপা দিয়ে মানুষ হত্যা করছে।প্রশ্ন উঠে ট্রাফিক পুলিশগুলো কি করে বসে থেকে?শহরের রাস্তা ঘাট এত উন্নতি হবার পরেও কেন এত দূঘটনা?লাইসেন্স বিহীন গাড়ী?নাকি মাতাল ড্রাইভার?যে কাজ গুলো ট্রাফিক পুলিশের করা জরুরী সে কাজ এখন কেন শিক্ষাথীরা করছে?কেন?ট্রাফিক পুলিশগুলো কেন গাড়ীর লাইসেন্স চেক করেন না?কেন?
Ajharul Islam
২৩..
ঢাকায় বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় রাখার যুক্তি কি? সম্ভবত সরকারি অধ্যাপকরা যেন “খেপ” মারতে পারেন!
এমনিতেই ৩০ হাজার টাকা সেমিস্টার ফি, এর সাথে ঢাকায় থাকার খরচ। এত টাকা ইনভেস্ট করে প্রাপ্তি কি?
Asif Rana
২৪..
আমি যখন বাসে উঠি তখন দেখি একই কোম্পানির বাসের মধ্যে প্রতিযোগিতা শুরু হয়ে যায় আবার যদি একই রুটের অন্য কোম্পানির বাস থাকে তাহলে তো কথাই নাই। শুরু হয়ে যায় কে কার আগে যাবে! এখানে ট্রাফিক পুলিশের ভূমিকা নিয়ে প্রশ্ন করলে কিছুই করার নেই ! বাসের সাথে সাথে ট্রাফিক পুলিশ কি দৌড়াবে? যেমন, গতকালের ঘটনা, বাস ঠিকই চলছিল হঠাৎ করে পাশে থেকে মোটরসাইকেল তার লেন পরিবর্তন করে বাসের সামনে চলে আসে ( সিসি ক্যামেরা থেকে যতটুকু সম্ভব বুঝতে পারছি) তখন বাস চালকের কিছু করার থাকে না। এখানে বাস ও মোটরসাইকেলের সংঘর্ষ হয়েছে শুধুমাত্র অনিয়ন্ত্রিত গতির কারণে। পরিণামে একটি নিরীহ মেয়ের জীবনহানি হলো।সে হতে পারে আমার বোন কিংবা মেয়ে! যা খুবই দুঃখজনক ।
Mohammad Nakib
২৫…
বর্তমানে স্কুল এবং কলেজে যা শেখায় তা দিয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়ার যোগ্যতা তৈরি হয় না ! তাই গ্রামের সাধারণ ছেলে মেয়েরা গরু বিক্রি করে বা চাল-ডাল নিয়ে কোচিং করার জন্য শহরে আসে !!
বর্তমান শিক্ষা ব্যবস্থা আমাদের সন্তানদেরকে অযোগ্য করে গড়ে তুলছে ! শিক্ষা ব্যবস্থা ও কারিকুলাম পরিবর্তন করা উচিত !!
Asad Zaman
২৬..
এইচএসসি পরীক্ষা দেবার পরে ৫/৬ মাস শিক্ষার্থীদের উচ্চ শিক্ষার প্রস্তুতির জন্য এভাবে বিভিন্ন কোচিং সেন্টারের দ্বারস্থ হওয়া আমাদের শিক্ষাব্যবস্থার দৈন্যতা প্রকাশ করে।
হয়তো শিক্ষাব্যবস্থার কারিকুলাম চেঞ্জ করেন, নয়তো – কোচিং সেন্টারগুলোর প্রাতিষ্ঠানিক স্বীকৃতি দেন।
M A Halim
২৭..
জাতি/সমাজ/অভিভাবক যতই শিক্ষার্থীদের পিঠে চাবুক মেরে ঘোড় দৌড় প্রতিযোগিতায় মেতে থাকবে ততই শিক্ষা অর্জনের এই রাস্তাটা ক্রমান্বয়ে কঠিন আর ব্যয়বহুল হয়ে উঠবে। দেশের এই অসুস্থ শিক্ষা ব্যবস্থায় কার্যকরী পরিবর্তন না আসলে, শিক্ষাকে কর্মমুখী না করলে, এবং দেশের শুধুমাত্র একটা নির্দিষ্ট শ্রেণির চাকুরী কে সম্মানের সর্বোচ্চ শিখরে রাখলে একটা সময় আসবে যখন শিক্ষা অর্জন শুধুমাত্র এলিট ক্লাসের জন্য হয়ে যাবে। নিম্নবৃত্ত, মধ্যবৃত্তদের কাছে তা হবে শুধুই স্বপ্নের মত।
Shafinur Ali
২৮…
দেশে আইন আছে,তবে প্রয়োগ নায়,
প্রয়োগ থাকলেও আছে বৈষম্যতা ও দুর্নীতি।।।
সাধারণ জনগণের কষ্ট এবং দৃষ্টান্ত এসব ব্যবসা ঠিকই এক পক্ষের পকেট ভারী করে তুলছে।।তাইতো জনবহুল এলাকাটা এতো ভিড়ের মধ্যেও নিস্তব্ধ।।।
Confeusd Sisir
২৯..
শিক্ষা প্রতিষ্ঠান গুলোকে এখন ব্যবসা প্রতিষ্ঠানে পরিনত করা হয়েছে। কিন্তু দুঃখের বিষয় হলো এগুলো দেখার মতো কেউ নেই।
Hafiz Rahman
.
৩০..
ফার্মগেট, রাজাবাজার ও ইন্দিরা রোড এলাকা এই সব কোচিং এর জন্য বসবাসের অযোগ্য হয়ে পড়েছে। হাজার হাজার মানুষ যানজট রাস্তায় অলিগলিতে দোকানপাট একদম নিয়ন্ত্রণহীন।
Ajot Bonik
৩১..
শিক্ষার ব্যায় সহজসাধ্য হওয়া উচিৎ। কিন্তু এদেশে গরীব মেধাবীদের অনেক কঠিন পথ অতিক্রম করে কাংখিত লক্ষ্যে পৌঁছাতে হয় যা অনাকাংখিত দু:খজনক। কোচিং সেন্টারগুলি গরীব মেধাবীদের সাহায্যে কিছুই করছে না। আইনি ব্যবস্থার মাধ্যমে এ ব্যাপারে কোচিং মালিকদের বা কোচিং এ পড়ায় এমন টিচারদের কিছু বাধ্যবাধকতার আওতায় আনা উচিৎ যাতে তারা গরীব স্টুডেন্টদের সাহায্য করার একটা অপশন রাখে।
Sonia Saiem Litu
৩২..
দেশে কোন গরীব নেই সবাই স্মার্ট হয়ে গেছে। শরৎ বাবুর মহেশ অনেক আগেই ভ্যানিশ হয়ে গেছে। এখন গরু চাউল ডাউল এগুলোর দাম অনেক। বরং মধ্যবিত্তরা সবচেয়ে কষ্টে আছে।
Khondokar Dildar
৩৩…
দেশে কোন গরীব নেই সবাই স্মার্ট হয়ে গেছে। শরৎ বাবুর মহেশ অনেক আগেই ভ্যানিশ হয়ে গেছে। এখন গরু চাউল ডাউল এগুলোর দাম অনেক। বরং মধ্যবিত্তরা সবচেয়ে কষ্টে আছে।
Sirajum Monira
.৩৪..
অথচ পাবলিকে পড়ে ৪ বছরের কোর্স ৭ বছরের শেষ করার থেকে কস্ট করে প্রাইভেটে পড়লেও খুব ক্ষতি নেই। একদিকে কোচিংয়ে দৌড়ায়া সময় টাকা যায় অন্যদিকে ৯০%ই চান্স পায় না।
Mloksidul Islam
৩৫..
দেশের সমস্ত কোচিং সেন্টার সিলগালা করে,এর সাথে জড়িত সকলকে আইনের আওতায় আনা সময়ে দাবি।এরা মানুষকে ফকির,আর পাগল বানানোর ধান্ধায় নেমেছে!!!!
Md Abdullah
৩৬..
জনগণের উপর সব কিছু জোর করে চাপিয়ে দেয়া আওয়ামীলীগের স্বভাবে পরিণত হয়েছে।
Nurul Absar
৩৭..
মেইন কথা হচ্ছে ওই কি-বোর্ড টা বিরক্তিকর, আমি তো ইউজ ই করতে জানিনা বিরক্তিকর লে আউট।আমার ফোন আমার যা ইচ্ছা পছন্দ মতো ইউজ করবো যেটা আমার জন্য সুবিধা।
Dreams Pianeer
৩৮..
সমজাতীয় অনেক কি-বোর্ডের তুলনায় এটি কম ডাউনলোড করা হয়। তারপরও অ্যান্ড্রয়েড ফোনে এটিকে বাধ্যতামূলক করা অনেকটা উর্দুর স্টাইলে চাপিয়ে দেওয়া ভাষাপ্রেম নয় কি?
Shaheen Shariar
৩৯…
এই চোর মন্ত্রী যে অন্যের স্বত্ত্ব চুরি করে খায়। এ লোক মন্ত্রিত্বকে নিজের ব্যবসার জন্য ব্যবহার করে নৈতিক যোগ্যতা হারিয়েছে পদে থাকার। অবিলম্বে পদত্যাগ দাবি করছি।
Khandaker
৪০…
বিজয় কীবোর্ড যদি জোর করে খাওয়ানোর চেষ্টা করা হয় রাস্তায় না পারলেও অনলাইনে এর জবাব দিব। অভ্রকে যদি ব্যাং করার সামান্য চেষ্টা করা হয় কথা দিচ্ছি আমি নিজেই আরেকটি বাংলা লেখার সফটওয়্যার তৈরিতে লেগে যাব। লেবু বেশি চাপলে তিতা হয় সেটা এরা ভুলে গেছে। ভাষা হোক উম্মুক্ত।
Md Zakir Hossain
৪১….
চরম নির্লজ্জ বেহায়া এবং শো অফ করা একজন মানুষ এই মোস্তফা জব্বার।
এন্ড্রয়েড ফোন পানিতে চুবায়ে রাখবো তবুও বিজয় ইন্সটল করে প্যারা খাইতে রাজি না আমি।
Zillur Rahman
৪২…
উনি একজন মুক্তিযোদ্ধা। এখন চেতনা বিক্রি করেন। কথায় কথায় চেতনা ঝাড়েন। ভাষা বিক্রি করেই ক্ষান্ত হননি। যারা ফ্রি দিচ্ছে তাদের বিরুদ্ধে মামলা ও দিয়েছেন। উনিইতো মন্ত্রী হবার যোগ্য।
Yeasir Arafat
৪৩…
আমার জীবনের অপচয় করা সময় নিয়ে যখন চিন্তা করি তখন ভেসে উঠে মেট্রিক এর পর বিজয় দিয়ে বাংলা টাইপ শেখার কথা। পরবর্তীতে যার তেমন কোন প্রয়োজন হয়নাই। যেভাবে বাংলা লিখে শান্তি পাওয়া যায় সেইভাবেই লিখবো। ভাষা হোক উন্মুক্ত!
Shmim Arafat
৪৪…
বিজয় কিবোর্ড জুব্বার চাচা আবিষ্কার করে নাই অন্যের আবিষ্কার নিজের বলে চালিয়েছে।ইন্টারনেট গতিতে বিশ্বে বাংলাদেশের যে অবস্থান তা এই জুব্বার চাচার অবদান।
Abu Imran
৪৫…
এই চালককে মৃত্যুদণ্ড দেয়া উচিত। আইন আছে শুধু বইয়ের পাতায়, বাস্তবে কোন আইনের প্রয়োগ নেই। ড্রাইভার গুলা প্রায় সবাই মাদকাসক্ত।
Swarna Bhuiyan
৪৬…
যে চলে গেছে তার পরিবার কাঁদবে সারা জীবন ধরে ঠিকই কিন্তু এই দুর্ঘটনার দায়ী ব্যক্তিদের বিচার হবে না কেয়ামত পর্যন্ত,গ্যারান্টি,কারণ আমরা স্মার্ট বাংলাদেশ তৈরিতে ব্যস্ত কিন্তু জনগণের জানমালের নিরাপত্তা দিতে ব্যর্থ।
Firuz Ahmed
৪৭..
গল্পের সমাপ্তী এই পর্যন্তই। তারপর সব ধামাচাপা পরে যাবে। কিছুদিন পর চালক এবং সহকারী ছাড়া পেয়ে যাবে। বেশকিছুদিন পর আবারো একই ঘটনা ঘটবে।
Sumaiya Aktar
৪৮…
এটা দুঃস্বাভাবিকের কিছুই নাই বাংলাদেশ হতে যাচ্ছে এই অবস্থা জানুয়ারি মাস শীতকালীন মৌসুম ঢাকা দক্ষিণ সিটি কর্পোরেশন তাও মাঝে মাঝে কারেন্ট চলে যায় গরম আসলে আল্লাহ তায়ালাই ভালো জানে কি হবে..!!!
Mohammad Nazmul
৪৯..
অত্যাচারের পরিনতি গযব,যেটা পাকিস্তানে দেখতে পাওয়া যাচ্ছে।৯০ লক্ষ হিন্দুদের সেখানে প্রতিক্ষণ নির্যাতনের শিকার হতে হয়। ধিক্কার জানাই এমন ধর্মের…..
Krishna Raw
৫০…
বাংলাদেশ তো ভারত থেকে বিদ্যুৎ আমদানি করছে বা কিছুদিনের মধ্যে করবে। কিন্তু পাকিস্থান কোথা থেকে করবে? চীন কি দিবে পাকিস্থান কে আরো ভি**ক্ষা?
Bishal Chowdhury
৫১…
মোদী এখন সারা বিশ্বের নেতা তাকে কোন ধরণের চক্রান্ত করে দাবীয়ে রাখা যাবে না।সে সারা বিশ্বের মানুষের কাছে ভালোবাসার খনি।
Akash Akash
৫২..
হিন্দু উগ্রবাদী সাম্প্রদায়িক গেরুয়া সন্ত্রাসী মোদির ওপর বিশেষ তথ্যচিত্র!! এর স্ত্রী পোদপাকা চোর হাসিনাসহ মোদির কাঁধে ভর দিয়ে বাংলাদেশের যেসব সন্ত্রাসী চোরেরা জালিয়াতির মাধ্যমে ক্ষমতায় এসেছে এদেরকে শিকড়সহ উপড়ে ফেলতে হবে।
Halal Ahmid
৫৩..
গুজরাটের গোধরায় ট্রেনের মধ্যে পেট্রোল দিয়ে মুসলিম সন্ত্রাসীরা ৬০ জন করসেবককে(রামভক্ত) পুড়িয়ে মেরেছিল তার বদলা হিসাবে মোদী যা করেছে তার জন্য ভারতবাসী তাকে প্রধানমন্ত্রী করেছে..
নরেন্দ্র মোদী আজ সারাবিশ্বের সন্ত্রাসীদের ত্রাস
Rubel Mondol
৫৪…
দারুণ স্টোরি। দেখে ভালো লাগলো। ইঁদুর অনেক ফসল নষ্ট করে কৃষকের। এই চাচাকে আরো বেশি করে উৎসাহ দেয়া হোক এবং তাঁকে স্বাবলম্বী হওয়ার জন্য আর্থিক সহায়তা দেয়া হোক।
Abdullah Ha baki
৫৫..
আর আমরা কি ভাবে শিয়াল বন বিড়াল অবাদে মেরে ফেলি। যাদের প্রধান খাদ্য হলো ইদুর।আর এসব প্রাণী আমাদের ক্ষতির চেয়ে উপকার করে বেশী। তাই আমাদের দেশের মানুষকে সচেতন হতে হবে। এদের রক্ষার জন্য। আমরা যেনো এদের বিলুপ্ত না করি।
Imran Hossain
৫৬…
নিঃসন্দে একটি ভালো কাজ দেশ ও জাতির মহৎ উদ্দেশ্য, জাতীয় পুরস্কার দেয়া উচিত।
অথচ তাকে তার পারিশ্রমিক কেউ ঠিকমতো দেয় না।সরকার ইঁদুর দমনের জন্য কৃষিখাতে যে বাজেট ব্যবস্থা করে তার থেকে ঠিকমত সহায়তা করলে এই গরীব আসহায় লোকটার পরিবারের অভাব দুর হতো।
Md Samu
৫৭..
বিচিত্র এ পৃথিবীতে কত বিচিত্র কাজ করে মানুষ! কখনো সখে কখনো জীবনের তাগিদে কখনো মানবতার খাতিরে বা নেশার বশে এরকম হাজারো কাজ পেশায় নিয়োজিত থাকে। এর অনেকগুলো আছে যেগুলো কোনো চেনা জানা গন্ডির বাইরে ও বিরল কাজে নিজেকে ব্যস্ত রাখে মানুষ। তবে দরিদ্র জনগোষ্ঠীর মানুষেরা কি অপার নিখাদ বাস্তবতায় নিজেদেরকে বিচিত্র কর্মে নিয়োজিত রাখে যা দেখে শুধু অবাক লাগে বাকীদের নিকট। যেমন এ আনোয়ারের ইঁদুর ধরার নেশা ও কর্ম যা সে আন্তরিকতার সাথে করে স্বপ্রণোদিত হয়ে। তার গ্রামীণ দেহাতি ভাষায় নির্ভেজাল সত্য উচ্চারণ ও বর্ণনা কি চমৎকার।
Shayem Sikdar
৫৮..
নিতান্তই গ্রামের মাটির মানুষ তিনি 🥰🥰 , তার মধ্যে যে কোন লোভ নেই সেটা তার সহজ সরল স্বীকারোক্তি থেকে বোঝা গেল, নিসন্দেহে একটি ভালো কাজ করছেন ❤️❤️❤️
S Gomez
৫৯..
প্রত্যেকটি পশু পাখি পরিবেশের ভারসাম্য রক্ষার্তে ভূমিকা পালন করে এর বিনিময়ে সামান্য ক্ষতি করে তাই কোনো প্রাণি মেরে ফেলা উচিত নয়।
Shohan Rahman
৬০..
ঢেঁকি স্বর্গে গেলে ধান ভানে কি না জানি না। তবে এটা দেখেছি যে বাংলাদেশী জনগণ বাংলাদেশে থাকুক আর বিদেশ বিভুঁইয়ে থাকুক, বাংলাদেশের প্রতি মমত্ববোধ থাকুক আর নাই থাকুক, বাংলাদেশের সংস্কৃতি ধারন ও লালন করুক আর না করুক – ভারতীয় সংস্কৃতির বলয় থেকে আর বের হতে পারে না। যা প্রতিনিয়তই বেড়ে চলছে।
নিত্যনৈমিত্তিক আচরণ, প্র্যাক্টিস এমনকি ইদানিং হিন্দী ভাষা প্রয়োগ সহ প্রায় সবকিছুতেই যা বিরাজমান।
একটা দেশ তা সে যতই ক্ষমতাধর ও স্বয়ংসম্পূর্ণ হোকনা কেনো – সেই দেশ অন্য দূর্বল দেশের ওপর তার সামগ্রীক আগ্রাসন কখনোই চালাতে পারে না – যতক্ষণ পর্যন্ত না ঐ দেশের আপামর জনগণ তা লালন করে। আমরা যদি ভারতীয় আগ্রাসন লালন নাই করতাম তবে ভারতের অর্থনীতিতে আমাদের স্বাস্থ্যকর ভূমিকা থাকতোই না।
প্রায় প্রতিদিনই দেখি ভারতীয় আগ্রাসন, ভারতীয় আগ্রাসন বলে লেখা পোষ্ট করতে, কিংবা ভারত আগ্রাসন নিপাত যাক বলতে বা এই মর্মে পোষ্টার ফেস্টুন ছাপাতে। কিন্তু #কজনআমরাব্যক্তিগতচর্চায়ভারতীয়কিছুইরাখিনিঅথবানিজেদেরকেভারতবিমূখসাবলম্বীকরারজন্যতৈরীকরেছি?
প্রথম লাইনের প্রসঙ্গে ফিরে যাই – প্রায় আড়াই পুরুষ যাবত আমেরিকাতে বসবাসকারী এক পরিবারের অনুষ্ঠানে যাবার পর তাদের বাসায় মিউজিক কম্পোজিশন, খাবার দাবাড়, পোষাক প্রায় সবকিছুতেই ভারতের জয়জয়কার। কথা প্রসঙ্গে ঐ পরিবারের কর্তাবাবুকে এর কারন ও আমেরিকার নয় কেনো জিজ্ঞেস করতেই তিনি ভারত সম্বন্ধে যে বিশাল ফিরিস্তি দিলেন, তাতে মনে হচ্ছিলো তিনি ভারতের ব্রান্ড এ্যাম্বাসাডর তার মতে বিশ্বের অন্যান্য সকল দেশে ভালো কিচ্ছু নেই, গ্রহন করার মত ভালো যা আছে তার সবই ভারতে।
ভাগ্যিস উগান্ডার সরকারের মত বলেনি “ভারতই পুরো বিশ্ব, ভারত ছাড়া বিশ্ব কল্পনাই করা যায় না”।
ঢেঁকিস্বর্গেগেলেওলাথিনাখেয়েথাকতে_পারেনা।
Mukut Rayhan Khan