
পাবলিক ভয়েস বিভাগটি হতে চায় আপনার কথা বলার উন্মুক্ত প্লাটফর্ম। এখানে নির্দ্ধিধায় আপনার সমস্যা আর অভিযোগের কথা তুলে ধরুন, খোলামেলা ভাবেই বলুন বিড়ম্বনা আর বঞ্চণার কথা। পাশাপাশি যে কোনো সামাজিক-রাজনৈতিক ইস্যুতে আপনার মতামত-পর্যালোচনাও গুরুত্বের সঙ্গে এ বিভাগে তুলে ধরার সুযোগ থাকছে। ব্যস্ততার কারণে লেখার সময় না পেলে আমাদের বার্তা কক্ষে ফোন করেও জানাতে পারেন আপনার মতামত। ব্যক্তি আক্রমণহীন বক্তব্য/মন্তব্য অবিকল ছাপানোর ব্যাপারে আমরা প্রতিশ্রুতিবদ্ধ। পাশাপাশি ফেসবুকসহ সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে তুলে ধরা স্ট্যাটাস, মন্তব্য, অভিমতসহ নির্বাচিত লেখাগুলো থাকছে এ বিভাগে…
*সময়ের সাহসী সন্তান…
Bishal Rahman: লড়াই করতে এবং লড়াইয়ের ময়দানে টিকে থাকতে শক্তির চেয়ে সাহসের বেশী প্রয়োজন হয়। তাই যারা দৃঢ় মনোবল নিয়ে লড়াইয়ে নামে তাঁরাই সময়ের সাহসী সন্তান।
*কোনো মানুষই দিনের ২৪ ঘন্টা ব্যস্ত থাকে না!
Fokhruddin Emon: অতিরিক্ত ব্যস্ততা দেখাবেন না কখনো। কেননা, কোনো মানুষই দিনের ২৪ ঘন্টা ব্যস্ত থাকে না!
*সাংবাদিকতা…
Bishal Rahman: এ জীবনের সবচেয়ে বড় সত্য হলো মিথ্যার সঙ্গে বসবাস করা। আর সেই মিথ্যাকে জনসম্মুখে টেনে হিঁচড়ে হাজির করানোর নামই হলো সাংবাদিকতা।
*প্রশ্ন হচ্ছে শিক্ষার এই অবস্থার জন্য আসলে কারা দায়ী…?
হাবিবুল্লাহ মিজান: আমার ভয়ংকর একটা অভিজ্ঞতা হলো।আপনিও মিলিয়ে দেখবেন আপনার গ্রামে? আজ থেকে ছয় দিন আগে বাছট বৈলতলা পল্লী মঙ্গল সমিতি আয়োজিত ঈদ আনন্দ উৎসবের অংশ হিসাবে আমাদের গ্রামের শিশুদের দুইটি খুবই সাধারণ অংক করতে দেয়া হয়েছিল। প্রাইমারী স্কুলের ক্লাস থ্রি থেকে ক্লাস ফাইভের ১০ জন শিক্ষার্থীদের ৮৮৮৮ এর সাথে ১১১২ যোগ করতে বলা হয়েছিল। যোগফল হবে ১০০০০। অথচ কেউ পারে নাই। ফলে আমরা কাউকেই বিজয়ী হিসেবে পুরুস্কার দিতে পারিনি। আর ক্লাস সিক্স থেকে ক্লাস সেভেনে পড়া আরো দশজন শিক্ষার্থীদের ১০০০০ থেকে ১ বিয়োগ করতে বলা হয়েছিল। ক্লাস সিক্সে পড়ুয়া একমাত্র মামুনই অংকটি করতে পেড়েছিল। আমি চরম আতংকিত হয়ে গেলাম শিক্ষার এই চরম দুরবস্থা দেখে। আমার প্রশ্ন হচ্ছে শিক্ষার এই অবস্থার জন্য আসলে কারা দায়ী? (১) শিক্ষার্থীরা নিজেরাই? (২) শিক্ষার্থীদের অভিভাবক? (৩) শিক্ষকগণ? (৪) শিক্ষা কর্মকর্তাগন? (৫) স্কুল পরিচালনা কমিটি? (কাউকে দোষী করার জন্য না,শিক্ষা খাতকে রক্ষা করতেই উত্তর জানা দরকার আমাদের)
*শ্রাবণ দিনের শুভেচ্ছা…..
Rezaul baree babul: মেঘের চিঠি লিখে দিলেম প্রিয়া তোমার নামে সেই চিঠিটি ভরে দিলাম মিষ্টি রোদের খামে যখন রোদ ফুরিয়ে নামবে আঁধার দৃষ্টি সীমানায় তখন বৃষ্টি হয়ে যাবে চিঠি তোমার ঠিকানা। ———
আজ শ্রাবণের প্রথম দিন।আকাশে মেঘেরা জড়ো হচ্ছে। কখন নামবে শ্রাবণে অভিরা ধারা। পৃথিবী জেগে আছে সেই প্রতিক্ষায়।সবাইকে শ্রাবণ দিনের শুভেচ্ছা।
*বৃষ্টি না হওয়ার জন্য দায়ী….
বিজয় চক্র: বাংলাদেশে বৃষ্টি না হওয়ার জন্য ভারত দায়ী।
*বৃষ্টির জন্য দোয়া….
Motakabber Motakabber: ইয়া আল্লাহ তুমি মুসলিম উম্মাহর উপর বৃষ্টি নাজিল করো।
*মধুহাটি ইউনিয়নে হচ্ছে টা কী…?
Rokonuzzaman milon: মধুহাটি ইউনিয়নে হচ্ছে টা কী?? যাদের গায়ে এখনো চাল চুরির গন্ধ মেখে আছে,মানববন্ধনের নেতৃত্বে তাদের ইন্ধন আছে কীনা,সঠিক তদন্তের জন্য ঝিনাইদহ প্রশাসনের নিবেদন করছি।
*কোনটা রেখে কোনটায় যাই…?
মোঃ আহাদুল ইসলাম: এক কিলোমিটারের মধ্যে অন্তত ২০ টি বিয়ের অনুষ্ঠান চলছে ইন্দুরকানীতে। প্রায় সবগুলোতেই দাওয়াত। কোনটা রেখে কোনটায় যাই?
*কি লিখেছিল অশোক সাহা…?
Ekhlas rahman : ৭ জুলাই একটা কলাম লিখেছিলাম আতংকের নাম ধর্মীয় অবমাননা শিরোনামে।লেখাটি লিখে একটা নামী মিডিয়ায় পাঠালাম।সম্পাদনা বোর্ড আতংকে লেখাটি প্রকাশ করলোনা।পরে একটি অন্য মিডিয়ায় প্রকাশ করল।ধর্মীয় অবমাননার আতংক ক্রমশ বেড়েই চলছে।ফেসবুকে স্ট্যাটাস দেয়াকে কেন্দ্র করে নড়াইলের হিন্দু বাড়িতে অগ্নিসংযোগ করল উগ্র সাম্প্রদায়িক দুর্বৃত্তরা।আর পুলিশ গ্রেফতার করবে অগ্নিসংযোগকারীদের আর তা না করে গ্রেফতার করল অশোক সাহাকে।কি লিখেছিল অশোক সাহা?ইসলাম ধর্ম কি এতই ঠুনকো যে একটি ফেসবুক স্ট্যাটাসেই তার অবমাননা হয়ে যায়?
*বনভূমি লিজ না দিলে এদের ঘুম হয়না…
Kalim ullah: সরকার কক্সবাজারের সংরক্ষিত বনভূমির বিরুদ্ধে যুদ্ধ ঘোষণা করেছে। বনভূমি লিজ না দিলে এদের ঘুম হয়না।
*জিম্মি করে টাকা আদায় হচ্ছে ভোলার ঘাটগুলোতে….
ইয়ামিন হোসেন: অতিরিক্ত টাকায় ইজারা নিয়ে যাত্রীদের জিম্মি করে টাকা আদায় হচ্ছে ভোলার ঘাটগুলোতে। প্রশাসনের চলছে নামেমাত্র অভিযান।
*ব্যর্থ হয়েছে কম্যুউনিটি পুলিশ গঠনের উদ্দেশ্য…
মোস্তাক আহমেদ শাহীন: ভোলায় যে লক্ষ্য উদ্দেশ্য নিয়ে কম্যুউনিটি পুলিশ গঠন করা হয়েছে তা সম্পুর্ন ব্যর্থ হয়েছে। কম্যুউনিটি পুলিশের অধিকাংশ নেতৃত্বের বিরুদ্ধে সমাজে সংগঠিত অপরাধ সমুহে জড়িত থাকার অভিযোগ রয়েছে।
*আত্নহত্যা করার উপায় সবার আলাদা….
অপূর্ণ স্বপ্ন: সবাই কিন্ত গলায় দড়ি দিয়েই আত্নহত্যা করে না আত্নহত্যা করার উপায় সবার আলাদা আলাদা। কেউ পছন্দের খাবার ছেড়ে দেয় কেউ কথা বলা ছেড়ে দেয় কেউ বিশ্বাস করা ছেড়ে দেয় কেউ গান গাওয়া ছেড়ে দেয় কেউ লেখা,কেউ স্বপ্ন দেখা কেউ ভালোবাসা, আবার কেউ কেউ ভালোবাসা স্বিকার করা ছেড়ে দেয়।
*শরীরের ঘাম মাটিতে পরে বন্যা হয়ে যেতে পারে…
Bp Bhai: লুঙ্গিভিজে যাচ্ছে ঘামে বৃষ্টির আশায় থাকতে থাকতে শরীরের ঘাম মাথা থেকে মাটিতে পরে বন্যা হয়ে যেতে পারে যেই অবস্থা গরমের।
*কল রেট অতিরিক্ত হওয়াই না করে দিছি….
Imran uddin: আজকে একটা প্রেমের অফার পেয়ে ছিলাম কল রেট অতিরিক্ত হওয়াই না করে দিছি।
*লোকে কি ভাবল…
Azizul Hoque Ratan Sarkar: মানুষের জীবনের সবচেয়ে বড় মুক্তি হলো “লোকে কি ভাবল ” এই ভাবনা থেকে মুক্তি পাওয়া। শুধুমাত্র এই একটা ঘাতক ভাবনা কতজনের ব্যক্তিগত সুখ আশা যে কেড়ে নিল…
*আঘাত আনতে পারে শিক্ষার্থীদের উপর…
Juyel Khandokar: বাংলাদেশে বেসরকারি শিক্ষা প্রতিষ্ঠান গুলি সরকারের দেওয়া বিধিনিষেধ লংঘন করছে! ভবিষ্যতে ভয়াবহ রূপ ধারণ করবে বড় ধরনের আঘাত আনতে পারে শিক্ষার্থীদের উপর।
*যেমন দুঃখজনক, তেমনই ভয়ঙ্কর…
Amir Hasan Milon: আজকাল অনেক বর্ণবাদী, মানববাদী সেজে মানবতার জয়গান গায়, বিষয়টা যেমন দুঃখজনক, ঠিক তেমনই ভয়ঙ্কর ।
*চাইলেই ভুলের পরিমান আংশিক কমাতে পারে…
Rimu Rahman: কেউ কখনো নির্ভুল হতে পারে কি ? তবে চাইলেই ভুলের পরিমান আংশিক কমাতে পারে ।
*স্যাম্পলের গায়ে কোন মূল্য লেখা থাকেনা, অথচ বিক্রি হচ্ছে দেদারছে!
Hasanul Kabir: ঔষধ কোম্পানি ডাক্তারদের স্যাম্পল দেয় নিশ্চয় বিক্রির জন্য নহে, কারণ স্যাম্পলের গায়ে কোন মূল্য লেখা থাকেনা, অথচ বিক্রি হচ্ছে দেদারছে!
*দর্শকের হাসি কিংবা কান্নার কারন…
Eite Biswas: দর্শকের হাসি কিংবা কান্নার তো কারন থাকবে। এখন অনন্ত ভাই কান্না করলে দর্শক হাসে। অনন্ত ভাই নায়িকা বর্ষা কে স্পর্শ করলেও দর্শক হাসে এটা কেমন কথা হলো।
*উদারপন্থী মানুষ চাই…
Moin Muntasir: ধর্মীয় ইস্যুতে হিন্দু-মুসলিম সকলকে উস্কানিমূলক কথা, ছবি, ভিডিও প্রচার করে সংঘাত সৃষ্টি করা থেকে বিরত থাকতে সবিনয় অনুরোধ করছি৷ বিভিন্ন টাইমলাইনে যে কথা দেখতে পাচ্ছি তা উগ্র কথার সংখ্যা বেশি। দয়া করে কেউ কারো উদ্দেশ্যে কটুক্তি করবেন না, বিদ্বেষ ছড়াবেন না। হিন্দু-মুসলিম শুধু নয় সকল ধর্ম ও জাতিগোষ্ঠী এখানে মিলেমিশে থাকবো আমরা। কোনো ধর্মই সংঘাতে ঠেলে দেয় না। যা সংঘাতে ঠেলে দেয় তা অধর্ম। মানুষকে ছোট করা, অসম্মান করা বা বাজে কথা বলাও ধর্মের কাজ নয়৷ উদারপন্থী মানুষ চাই
*শিক্ষিতদের শিক্ষকতা করার দিন শেষ হয়ে গেছে…
Monirul Noman: ক্লাসে এখন কথা বলা যায় না। নজরুলের ‘আমার পথ’ প্রবন্ধের শেষ অংশ, আবুল ফজলের ‘মানব কল্যাণ’ প্রবন্ধের কিছু অংশ মনের মতো ব্যাখ্যা করা যায় না। করা যায় না ‘কুমারী’ শব্দটির মিথলজিক্যাল ব্যাখ্যা। আমাদের শিক্ষার্থীরা এসব নিতে পারে না। ভালো করে পড়াতে গেলেই শিক্ষকের বিরুদ্ধে অভিযোগ তোলে। শিক্ষিতদের শিক্ষকতা করার দিন শেষ হয়ে গেছে। পড়াশোনা না জানা, গোঁজামিল দেয়া শিক্ষকরাই এখন নিরাপদে আছেন।
*আমরা প্রতিদিন পিছিয়ে যাচ্ছি…
সদ্য সমুজ্জ্বল: বিশ্ববিদ্যালয়ে “ক্রিতদাসের হাসি” উপন্যাস পড়িয়েছিলেন মনিরা কায়েস ম্যাম। তিনি অনেক কিছু বাদ দিয়ে পড়িয়েছিলেন। খুব রাগ হয়েছিল তখন ম্যামের ওপর। অথচ তিনি একজন গল্পকার। বিখ্যাত একজন কবির স্ত্রী। সেসব পড়াতে তার সাহস হয়নি। এখন যারা পড়ান তাদেরও সাহসে কুলায় না। স্কুল থেকে শুরু করে সর্বোচ্চ বিদ্যাপীঠ পর্যন্ত এভাবে আমাদের চিন্তাকে সংকীর্ণ করে রাখা হচ্ছে। আমরা প্রতিদিন পিছিয়ে যাচ্ছি।
*পূর্ণ নাম লিখবো নাকি সাইন করবো..?
Shiplu Ahmed: পূর্ণ নাম লিখবো নাকি সাইন করবো? এমন প্রশ্ন এসেই যায়। প্রথমত, সাক্ষর হচ্ছেন সেই ব্যক্তি, যিনি অক্ষরজ্ঞান সম্পন্ন, আর স্বাক্ষর হল দস্তখত বা সহি, সিগনেচার বা সই, সাইন, ইনিশিয়াল সাইন, চিহ্ন, প্রতীক, সিম্বল, মোট কথা প্রমাণ স্বরূপ চিহ্ন।
*আনন্দের সাথে আমার সামান্য সাধ্য নিয়ে বেঁচে থাকতে চাই…
Farjana Akhi: আমাদের জীবনটা খুব অল্প দিনের। এই অল্পদিনেই ভালো কিছু করার চেষ্টায় আর শ্রেষ্ঠ কিছু পাওয়ার আশায় আমরা ভালোবাসাটাকেই নষ্ট করে ফেলি।আকাঙ্খার পিছনে ছুটতে, ছুটতে আমরা বাঁচতেই ভুলে যাই!আর যখন এবার বাঁচবো বলে দৌড় থামাই তখনই হঠাৎ উপলব্ধি করি শ্রেষ্ঠত্ব অর্জনের প্রচেষ্টায় শেষ করে ফেলেছি জীবনটাই! তাই আলেয়ার পিছনে না ছুটে বাঁচতে জানতে হয়, ক্ষণস্থায়ী এই জীবনটাকে উপভোগ করতে শিখতে হয়।না হয় বাকি সময়টুকুও পরিতাপ করতে, করতেই জীবনের সূর্যটাই অস্তে ঢোলে পরে।সহজ সরল ভালোমানুষ আর শিশুদের মাঝে সাধারণ আমি আনন্দের সাথে আমার সামান্য সাধ্য নিয়ে বেঁচে থাকতে চাই।
*ইতিহাসের মধুর প্রতিশোধ…
Milu Kashem: ইতিহাসের মধুর প্রতিশোধ ! ভারতীয় বংশোদ্ভূত ঋষি সুনক ই হচ্ছেন পরবর্তী ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী !
*তবে মানুষ কিন্তু আমি একটাই…
Sohel Parvez: মানুষ আমি একটাই। তবে ব্যাক্তি ভাগে আমার চরিত্র গুলো আলাদা আলাদা। কারো কাছে আমি এক গম্ভীর মানুষ, কারো কাছে বদমেজাজি, কারো কাছে খুবই ফানি,কারো কাছে হয়তো খুব রোমান্টিক, আবার কেউ কেউ ভাবে কবি সাহিত্যিক,অনেকের কাছেই খুব ভদ্র এবং ভালো মানুষ। আবার কারো কাছে পৃথিবীর সবথেকে জগন্য মানুষটি আমি। তবে মানুষ কিন্তু আমি একটাই!
*যার হারায় কেবল সে-ই জানে…
Nurnaher Nipa: যার হারায় কেবল সে-ই জানে,হারানোর ব্যথা কতোখানি গভীর- কতোটা বিষাদের।