
সাজ্জাদুল ইসলাম, পেকুয়া, কক্সবাজার:
কক্সবাজারের পেকুয়া ঐতিহ্যবাহি কহলখালী খাল দখলধারের কবলে মৃত ও প্রায় বিলুপ্ত, দখল ও বিলুপ্তির দিকে যাওয়ায় জলাবদ্ধতার শিকার হচ্ছে পেকুয়ার প্রধান ব্যানিজ্য কেন্দ্র কবির আহমদ চৌধুরী বাজার ও চৌমুহনী কলেজ গেইট বাজার।
সড়ক পথে যোগাযোগের আগে পেকুয়া-চকরিয়া নৌ-পথে এক মাত্র যোগাযোগ ছিল সেই কহলখালী খাল, মাঝি মল্লারা ভাটিয়ালী সুরে গান গেয়ে যাত্রীদের নিয়ে যেত পেকুয়া থেকে চকরিয়া মাতামুহুরি নদী উপারে এই খাল দিয়ে লক্ষ্যদীঘ মানুষের,হতো চাষাবাদ, বৃষ্টির পানি নিষ্কাশনের চলাচল ছিল এই খাল। জলাবদ্ধতা ও ছিলনা আর এখন দখল ধারের কবলে ও সংস্কার না হাওয়া মৃত ও প্রায় বিলুপ্তের পথে কক্সবাজার উত্তরের সর্ববৃহৎ পেকুয়া কবির আহমদ চৌধুরী বাজারের পানি নিষ্কাশনের একমাত্র পথ কহল খালী। যার কারণে বৃষ্টি হলেই পানিতে ডুবে যায় ঘর বাড়ি দোকানপাট ফসলি জমি ও ক্ষেত খামার এই অবস্থা উত্তোলনের জন্য খাল দখল মুক্ত ও খনন দাবী জানিয়েছেন স্থানীয়রা।
পেকুয়া উপজেলা আওয়ামিলীগের সাধারণ সম্পাদক, আবুল কাশেম বলেন, এই কহলখালী খালটি আমাদের পেকুয়ার জন্য আসলে বড় একটি সম্পদ এই খালটি পেকুয়া বাসির জন্য অত্যন্ত গুরুপ্তপূর্ণ। পেকুয়া সদরের চেয়ারম্যান বলেন,এই খাল বার্ষকালে বৃষ্টি পানিতে যখন বন্যা হয়ে যায়। নিম্ন অঞ্চলের পানি গুলো একমাত্র এই কহলখালী খাল দিয়ে মাতামুহুরি নদীতে প্রবাহিত হয়।
যে খালের পানি দিয়ে মানুষ চাষ করত , এখন সে খালটা অনেক আকাংশে কিছু রাগব বুয়ালের দখলে চলে গেছে , খালটা বরাট হয়ে গেছে , আমি চাইব পেকুয়া উপজেলাবাসির পক্ষে থেকে এই খালটা যেন দ্রুত খনন করা হয় । এবং যে দূষকৃতরা দখলে আছে সেই দখলটা যেন মুক্ত হয় । কারণ এইটা দখল মুক্ত হওয়া অতীব জরুরি।