
উত্তম সাহা, হাতিয়া প্রতিনিধি:
মন্দির ভিত্তিক ধর্মীয় কল্যাণ ট্রাস্টের শিশু ও গণস্বাক্ষরতা কর্মসূচির উপ-প্রকল্প পরিচালক কাকলি রানী মজুমদার হাতিয়া পৌরসভা সর্বজনীন শ্রী কালী মন্দিরে ধর্মীয় গীতা ও শিশু প্রাক-প্রাথমিক শিক্ষা প্রতিষ্ঠান পরিদর্শন করেন ।
নোয়াখালীর হাতিয়ায় ৮/০৩/২৩ বুধবার মাস্টার পাড়াস্থ পৌরসভা সর্বজনীন শ্রী শ্রী কালী মন্দিরে ধর্মীয় প্রাক-প্রাথমিকের১৮জন শিক্ষক ও মন্দির পরিচালনা কমিটির সাথে মতবিনিময় সভা করেন। এসময় উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশ রেলওয়ের উচ্চমান সহকারী কর্মকর্তা চন্দনা রানী মজুমদার, হাতিয়া পৌরসভার মাস্টারপাড়া কালী মন্দিরের সভাপতি তপন সোম, সম্পাদক বিনোদবিহারী দাশ, মন্দিরের উপদেষ্টা পরিষদের রত্নেশ্বর দেবনাথ, কানু লাল দেবনাথ, বিশিষ্ট ব্যবসায়ীর নাম্টু সাহা, মন্দিরের পুরোহিত শংকর চ্যাটার্জী, হাতিয়া বিভিন্ন অঞ্চলের ১৮ টী ,ধর্মীয় গীতা শিশুশিক্ষা প্রতিষ্ঠানের শিক্ষকবৃন্দ । বক্তব্য কালে উপ -পরিচালক কাকলি রানী মজুমদার বলেন ২০২১জুন হইতে প্রায়২১মাস বিভিন্ন কারণে মাসিক সন্মানি ভাতা প্রদান করা হয়নি , এখন আর কোন সমস্যা নেই, প্রকল্পের মেয়াদ বাড়ানো হয়েছে,সম্মানি ভাতা বৃদ্ধি করা হয়েছে , সারাদেশে ৭৪০০ টি হিন্দু ধর্মীয় প্রাক-প্রাথমিক শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান রয়েছে। বাংলাদেশ সরকারের যথেষ্ট সুদৃষ্টি রয়েছে । দীর্ঘদিনের সম্মানী ভাতা ও প্রকল্পের মেয়াদ বৃদ্ধি করায় মাননীয় প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী দেশরত্ন শেখ হাসিনা ও ধর্ম মন্ত্রণালয়ের প্রতি শ্রদ্ধা জ্ঞাপন করেন আলোচনা সমাপ্তি করেন।