

আঞ্চলিক প্রধান, ময়মনসিংহ :
ময়মনসিংহে চলন্ত ট্রেনের ছাদ থেকে পড়ে গিয়ে রাশেদ মিয়া (৩৫) নামে এক
শ্রমিকের মৃত্যু, হয়েছে। এ সময় আহত হয়েছে আরও দুই শিশু। মঙ্গলবার (১২
জুলাই) বেলা ১১টার দিকে নগরীর মিন্টু কলেজ রেলগেট এলাকায় রেললাইনের উপর ঝুলে থাকা ইন্টারনেটের তারে লেগে এই দুর্ঘটনা ঘটে।
নিহত রাশেদ মিয়া জামালপুর মেলান্দহ উপজেলার নাজির সোনাড় মিয়ার ছেলে। তিনি ঢাকায় শ্রমিকের কাজ করতেন। ঈদের ছুটিতে ঈদের তৃতীয় দিনে ট্রেনে করে বাড়ী ফেরার পথে এ দূর্ঘটনা ঘটে। স্থানীয়রা এ মৃত্যুর জন্য ইন্টারনেট ব্যবসায়ীদের অবহেলাকে দায়ী করেছেন।
ময়মনসিংহ রেলওয়ে থানার উপপরিদর্শক (এসআই) দীপক চন্দ্র বিষয়টি নিশ্চিত করে বলেন, ঢাকা থেকে জামালপুরগামী কমিউটার ট্রেনটি ময়মনসিংহ নগরীর মিন্টু কলেজ রেলগেট-সংলগ্ন এলাকায় যেতেই ট্রেনের ছাদ থেকে নিহত রাশেদ মিয়াসহ আরও ৮ থেকে ১০ বছর বয়সী দুই শিশু পড়ে যায়। এতে ঘটনাস্থলেই রাশেদ মিয়া ট্রেনে কাটা পড়ে মারা যান।
তবে শিশু দুটি অক্ষত অবস্থায় থাকলেও একজনকে ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা করা হয়েছে। দুই শিশুর সাথে রাশেদ মিয়ার আত্মীয়তার সম্পর্ক আছে কি না, বিষয়টি জানতে পারিনি।
এসআই আরও বলেন, নিহতের মরদেহ উদ্ধার করা হয়েছে। নিহতের পরিবারকে খবর দেওয়া হয়েছে। অভিযোগের পরিপ্রেক্ষিতে পরবর্তী ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
তবে এ দূর্ঘটনা এড়াতে পাড়তো রেল কর্তৃপক্ষও। তারাও কিন্তু দায় এড়াতে
পারেনান। কারণ হিসেবে বলা যায়, ইন্টারনেট ব্যবসায়ীরা যখন তার ট্রেনের
ওটপর দিয়ে নিয়ে গিয়েছে, তখনই তাদেরকে সতর্ক করা উচিৎ ছিলো। আর ইন্টারনেট ব্যবসায়ীদের ওই তার টানার আগে ভাবা উচিৎ ছিলো আরো ওপর দিয়ে তার গুলো টানানো। পরবর্তীতে যাতে এ ধরনের দূর্ঘটনা যাতে না ঘটে এ জন্য সব পক্ষকে সতর্ক হতে হবে।
শ্রমিকের মৃত্যু, হয়েছে। এ সময় আহত হয়েছে আরও দুই শিশু। মঙ্গলবার (১২
জুলাই) বেলা ১১টার দিকে নগরীর মিন্টু কলেজ রেলগেট এলাকায় রেললাইনের উপর ঝুলে থাকা ইন্টারনেটের তারে লেগে এই দুর্ঘটনা ঘটে।
নিহত রাশেদ মিয়া জামালপুর মেলান্দহ উপজেলার নাজির সোনাড় মিয়ার ছেলে। তিনি ঢাকায় শ্রমিকের কাজ করতেন। ঈদের ছুটিতে ঈদের তৃতীয় দিনে ট্রেনে করে বাড়ী ফেরার পথে এ দূর্ঘটনা ঘটে। স্থানীয়রা এ মৃত্যুর জন্য ইন্টারনেট ব্যবসায়ীদের অবহেলাকে দায়ী করেছেন।
ময়মনসিংহ রেলওয়ে থানার উপপরিদর্শক (এসআই) দীপক চন্দ্র বিষয়টি নিশ্চিত করে বলেন, ঢাকা থেকে জামালপুরগামী কমিউটার ট্রেনটি ময়মনসিংহ নগরীর মিন্টু কলেজ রেলগেট-সংলগ্ন এলাকায় যেতেই ট্রেনের ছাদ থেকে নিহত রাশেদ মিয়াসহ আরও ৮ থেকে ১০ বছর বয়সী দুই শিশু পড়ে যায়। এতে ঘটনাস্থলেই রাশেদ মিয়া ট্রেনে কাটা পড়ে মারা যান।
তবে শিশু দুটি অক্ষত অবস্থায় থাকলেও একজনকে ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা করা হয়েছে। দুই শিশুর সাথে রাশেদ মিয়ার আত্মীয়তার সম্পর্ক আছে কি না, বিষয়টি জানতে পারিনি।
এসআই আরও বলেন, নিহতের মরদেহ উদ্ধার করা হয়েছে। নিহতের পরিবারকে খবর দেওয়া হয়েছে। অভিযোগের পরিপ্রেক্ষিতে পরবর্তী ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
তবে এ দূর্ঘটনা এড়াতে পাড়তো রেল কর্তৃপক্ষও। তারাও কিন্তু দায় এড়াতে
পারেনান। কারণ হিসেবে বলা যায়, ইন্টারনেট ব্যবসায়ীরা যখন তার ট্রেনের
ওটপর দিয়ে নিয়ে গিয়েছে, তখনই তাদেরকে সতর্ক করা উচিৎ ছিলো। আর ইন্টারনেট ব্যবসায়ীদের ওই তার টানার আগে ভাবা উচিৎ ছিলো আরো ওপর দিয়ে তার গুলো টানানো। পরবর্তীতে যাতে এ ধরনের দূর্ঘটনা যাতে না ঘটে এ জন্য সব পক্ষকে সতর্ক হতে হবে।