

প্রতিনিধি কুষ্টিয়া:
কুষ্টিয়ায় নিহত সাংবাদিক হাসিবুর রহমান রুবেলের দাফন সম্পন্ন হয়েছে। শুক্রবার (৮ জুলাই) বেলা সাড়ে ১১টার দিকে কুষ্টিয়া কেন্দ্রীয় পৌর গোরস্থানে জানাজা শেষে তার দাফন সম্পন্ন হয়।
রুবেলের দাফন শেষে কুষ্টিয়ার সর্বস্তরের সাংবাদিকরা মিলে শহরে একটি বিক্ষোভ মিছিল বের করেন। বিক্ষোভ মিছিলটি পৌর গোরস্থান থেকে শুরু হয়ে হাসপাতাল মোড় হয়ে মজমপুর গেটে গিয়ে সমাবেশে মিলিত হয়। সেখানে গিয়ে রাস্তা অবরোধ করে অবস্থান নেন জেলায় কর্মরত শতাধিক সাংবাদিক। এ সময় অনেক সাধারণ মানুষও যোগ দেন এ বিক্ষোভ কর্মসূচীতে। বিক্ষোভ মিছিল শেষে মজমপুর গেটে টায়ারে আগুন জ্বালিয়ে যানবাহন চলাচল বন্ধ করে অবস্থান নেন সাংবাদিকরা।
এ সময় হত্যাকারীদের গ্রেপ্তার করতে ২৪ ঘণ্টার আল্টিমেটাম দেন সাংবাদিক নেতারা। মজমপুর গেটে অবস্থান করে ঘণ্টাব্যাপী চলে এই বিক্ষোভ কর্মসূচি। এ সময় সাংবাদিকরা হাসিবুর রহমান রুবেলকে হত্যার বিচার দাবিতে বক্তব্য দেন। সড়ক অবরোধ করে বিক্ষোভ কর্মসূচী চলাকালে যান চলাচল বন্ধ হয়ে এ সড়কের দুই দিকে কয়েক কিলোমিটার যানজটের সৃষ্টি হয়।
এর আগে শুক্রবার (৮ জুলাই) সকালে ময়নাতদন্ত শেষে রুবেলের মরদেহ তার বাড়িতে নিয়ে যাওয়া হয়। পরে সেখান থেকে বেলা ১১টার দিকে কুষ্টিয়া কেন্দ্রীয় পৌর গোরস্থানে নিয়ে যাওয়া হয়।
প্রসঙ্গত: বৃহস্পতিবার (৭ জুলাই) দুপুরে কুষ্টিয়ার কুমারখালী নির্মাণাধীন কুমারখালী যদুবয়রা সংযোগ সেতুর শহীদ গোলাম কিবরিয়া সেতুর নিচ থেকে কুষ্টিয়া জেলা রিপোর্টাস ক্লাবের সাধারণ সম্পাদক ও কুষ্টিয়ার স্থানীয় পত্রিকা দৈনিক কুষ্টিয়ার খবরের ভারপ্রাপ্ত সম্পাদক এবং জাতীয় দৈনিক আমাদের নতুন সময়ের কুষ্টিয়া প্রতিনিধি হাসিবুর রহমান রুবেলের অর্ধগলিত মরদেহ উদ্ধার করে পাবনা নৌপুলিশ।
এর আগে সাংবাদিক হাসিবুর রহমান রুবেল গত রবিবার (৩ জুলাই) রাত ৯টার দিকে কুষ্টিয়া পৌর এলাকার বাবর আলী গেট সংলগ্ন নিজ পত্রিকা অফিসে অবস্থানকালে তার মোবাইলে একটি কল পেয়ে তার অফিস থেকে বের হয়ে এন এস রোডের সিঙ্গার মোড়ের দিকে যান। এরপর থেকে তার ব্যবহৃত তিনটি মোবাইল ফোন নম্বরই বন্ধ পাওয়া যাচ্ছিলো। এ ব্যাপারে সাংবাদিক রুবেলের ছোট ভাই মাহাবুব রহমান সোমবার (৩ জুলাই) রাতে কুষ্টিয়া মডেল থানায় একটি সাধারণ ডায়েরি করেন। যার জিডি নম্বর- ২০৩।
সাংবাদিক হাসিবুর রহমান কুষ্টিয়া শহরের হাউজিং এ ব্লকের হাবিবুর রহমানে ছেলে। রুবেল সাংবাদিকতার পাশাপাশি কুষ্টিয়া মিউনিসিপ্যালিটি মার্কেটে আল মদিনা ভান্ডার নামে ছোট ভাইয়ের সাথে কাঁচামালের আড়ত (পাইকারি) ব্যবসা করতেন। এছাড়াও তিনি অপর এক পার্টনারেট সাথে বিএডিসিতে ঠিকাদারি ব্যবসা করতেন
রুবেলের দাফন শেষে কুষ্টিয়ার সর্বস্তরের সাংবাদিকরা মিলে শহরে একটি বিক্ষোভ মিছিল বের করেন। বিক্ষোভ মিছিলটি পৌর গোরস্থান থেকে শুরু হয়ে হাসপাতাল মোড় হয়ে মজমপুর গেটে গিয়ে সমাবেশে মিলিত হয়। সেখানে গিয়ে রাস্তা অবরোধ করে অবস্থান নেন জেলায় কর্মরত শতাধিক সাংবাদিক। এ সময় অনেক সাধারণ মানুষও যোগ দেন এ বিক্ষোভ কর্মসূচীতে। বিক্ষোভ মিছিল শেষে মজমপুর গেটে টায়ারে আগুন জ্বালিয়ে যানবাহন চলাচল বন্ধ করে অবস্থান নেন সাংবাদিকরা।
এ সময় হত্যাকারীদের গ্রেপ্তার করতে ২৪ ঘণ্টার আল্টিমেটাম দেন সাংবাদিক নেতারা। মজমপুর গেটে অবস্থান করে ঘণ্টাব্যাপী চলে এই বিক্ষোভ কর্মসূচি। এ সময় সাংবাদিকরা হাসিবুর রহমান রুবেলকে হত্যার বিচার দাবিতে বক্তব্য দেন। সড়ক অবরোধ করে বিক্ষোভ কর্মসূচী চলাকালে যান চলাচল বন্ধ হয়ে এ সড়কের দুই দিকে কয়েক কিলোমিটার যানজটের সৃষ্টি হয়।
এর আগে শুক্রবার (৮ জুলাই) সকালে ময়নাতদন্ত শেষে রুবেলের মরদেহ তার বাড়িতে নিয়ে যাওয়া হয়। পরে সেখান থেকে বেলা ১১টার দিকে কুষ্টিয়া কেন্দ্রীয় পৌর গোরস্থানে নিয়ে যাওয়া হয়।
প্রসঙ্গত: বৃহস্পতিবার (৭ জুলাই) দুপুরে কুষ্টিয়ার কুমারখালী নির্মাণাধীন কুমারখালী যদুবয়রা সংযোগ সেতুর শহীদ গোলাম কিবরিয়া সেতুর নিচ থেকে কুষ্টিয়া জেলা রিপোর্টাস ক্লাবের সাধারণ সম্পাদক ও কুষ্টিয়ার স্থানীয় পত্রিকা দৈনিক কুষ্টিয়ার খবরের ভারপ্রাপ্ত সম্পাদক এবং জাতীয় দৈনিক আমাদের নতুন সময়ের কুষ্টিয়া প্রতিনিধি হাসিবুর রহমান রুবেলের অর্ধগলিত মরদেহ উদ্ধার করে পাবনা নৌপুলিশ।
এর আগে সাংবাদিক হাসিবুর রহমান রুবেল গত রবিবার (৩ জুলাই) রাত ৯টার দিকে কুষ্টিয়া পৌর এলাকার বাবর আলী গেট সংলগ্ন নিজ পত্রিকা অফিসে অবস্থানকালে তার মোবাইলে একটি কল পেয়ে তার অফিস থেকে বের হয়ে এন এস রোডের সিঙ্গার মোড়ের দিকে যান। এরপর থেকে তার ব্যবহৃত তিনটি মোবাইল ফোন নম্বরই বন্ধ পাওয়া যাচ্ছিলো। এ ব্যাপারে সাংবাদিক রুবেলের ছোট ভাই মাহাবুব রহমান সোমবার (৩ জুলাই) রাতে কুষ্টিয়া মডেল থানায় একটি সাধারণ ডায়েরি করেন। যার জিডি নম্বর- ২০৩।
সাংবাদিক হাসিবুর রহমান কুষ্টিয়া শহরের হাউজিং এ ব্লকের হাবিবুর রহমানে ছেলে। রুবেল সাংবাদিকতার পাশাপাশি কুষ্টিয়া মিউনিসিপ্যালিটি মার্কেটে আল মদিনা ভান্ডার নামে ছোট ভাইয়ের সাথে কাঁচামালের আড়ত (পাইকারি) ব্যবসা করতেন। এছাড়াও তিনি অপর এক পার্টনারেট সাথে বিএডিসিতে ঠিকাদারি ব্যবসা করতেন